স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)-এর আওতায় এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, বিট বালুর পরিবর্তে ব্যবহার করা হচ্ছে পোড়া কয়লার গুঁড়া ও ইটভাটার রাবিশ, যা রাস্তার টেকসইতার ক্ষেত্রে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, মান্দা ও সদরের বলিহার ইউনিয়নের সীমানা সংক্রান্ত জটিলতার কারণে বহুদিন কাজটি ঝুলে ছিল। অবশেষে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে টেন্ডার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে স্থানীয় ঠিকাদার মো. তানজিম এই কাজের দায়িত্ব পান। কিন্তু কাজ শুরু হতেই অনিয়মের অভিযোগ উঠে আসে।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁও / ঠিকাদার ইটভাটা মালিক: নিম্নমানের ইটে হচ্ছে সড়ক নির্মাণ, ক্ষোভ স্থানীয়দের
স্থানীয়রা বলেন, ‘এই রাস্তা বহুদিন ধরে অবহেলিত ছিল। এখন কাজ শুরু হলেও তা করা হচ্ছে নিম্নমানের উপকরণ দিয়ে। এ রাস্তায় এখন চলাচল করাই মুশকিল। বিট বালুর জায়গায় রাবিশ ব্যবহার করা হচ্ছে।’
ঠিকাদার মো. তানজিমুলের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে মান্দা উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী মো. আবু সায়েদ বলেন, ‘নিম্নমানের কাজ হওয়ার কথা না। আমি ঠিকাদারের সঙ্গে কথা বলে দেখি।’
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মিলছে না কাঙ্ক্ষিত সেবা
নওগাঁ জেলা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘নিম্নমানের কাজ হওয়ার কথা না। আমি বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।’