এমবাপ্পের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠার বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে কোথাও জানানো হয়নি। তবে সুইডেনে তদন্ত শুরু হওয়ার পর দেশটির বিভিন্ন গণমাধ্যম এমবাপ্পের সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি নিশ্চিত করে।
এমবাপ্পের প্রতিনিধিরা অবশ্য এই অভিযোগকে পুরোপুরি মিথ্যা দাবি করেন। এমবাপ্পে নিজেও এক সাক্ষাৎকারে এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন। আর রিয়াল মাদ্রিদ তারকার সেই দাবিই শেষমেশ সত্যি প্রমাণিত হয়েছে। সুইডিশ কৌঁসুলিরা এমবাপ্পেকে ধর্ষণের অভিযোগ থেকে অব্যহতি দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: বিশ্বকাপে ‘এলজিবিটিকিউ’ সমর্থকদের স্বাগত জানাবে সৌদি আরব
তদন্ত প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেয়ার আগে এক বিবৃতিতে প্রধান তদন্ত কর্মকর্তা মারিনা সিরাকোভা জানান, স্টকহোমে সংঘটিত অভিযোগ নিয়ে তদন্ত চালিয়ে নেয়ার মতো যথেষ্ট তথ্য এবং প্রমাণ তাদের কাছে নেই। এমবাপ্পের নাম সরাসরি না তুললেও এই ঘটনায় একজন বড় তারকা জড়িত আছেন বলেও ইঙ্গিত দেন তিনি।
সিরাকোভা বলেন, ‘তদন্ত কার্যক্রম চলার সময় সুপরিচিত এক ব্যক্তিকে যুক্তিসংগত কারণে ধর্ষণ এবং যৌন নিপীড়নের দুটি ঘটনায় সন্দেহের তালিকায় রাখা হয়। তবে আমার মূল্যায়ন হচ্ছে, তদন্ত এগিয়ে নেওয়ার মতো যথেষ্ট প্রমাণ হাতে নেই। এ কারণে এই তদন্তপ্রক্রিয়া বন্ধ করা হলো।’