রোববার (২৯ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সকাল ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়া রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ইয়োনহাপের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জেজু এয়ারের বিমানটি থাইল্যান্ডের ব্যাংকক থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। এতে এখন পর্যন্ত ২৮ জন নিহত হয়েছেন। বিমানটিতে ১৭৫ জন যাত্রী এবং ছয়জন ক্রু ছিলেন।
আরও পড়ুন: কাজাখস্তানে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পেছনে কি রাশিয়ার ‘হস্তক্ষেপ’ দায়ী?
বিমানবন্দরের একজন কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, কর্তৃপক্ষ আরোহীদের উদ্ধারে কাজ করছে। এখন পর্যন্ত দু’জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
স্থানীয় গণমাধ্যমে শেয়ার করা ছবিতে বিধ্বস্ত বিমানটির বিভিন্ন অংশে আগুন জ্বলতে ও ধোঁয়া বের হতে দেখা গেছে।
জেজু এয়ারের একজন মুখপাত্র বিস্তারিত না জানিয়ে বলেছেন, তারা বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত খোঁজ নিচ্ছেন। বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ এখনো জানা যায়নি।
আরও পড়ুন: আজারবাইজানের বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন পুতিন
দক্ষিণ কোরিয়ায় রাজনৈতিক সংকট চলছে। গত শুক্রবার দেশটির ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হান ডাক সুকে পার্লামেন্টে ভোটাভুটির মাধ্যমে অভিশংসিত করা হয়। এই অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নেন চোই সং-মোক। রয়টার্স বলছে, বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় সর্বাত্মক উদ্ধার প্রচেষ্টার নির্দেশ দিয়েছে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়।
]]>