সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টায় রাষ্ট্রীয় বাসভবন যমুনায় ওই উদ্বোধনী খামে স্বাক্ষর করা হয়।
এ সময় যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে ৩০ ডিসেম্বর থেকে তারুণ্যের উৎসবের কর্মসূচি শুরু হয়। এ কর্মসূচি আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ পর্যন্ত চলমান থাকবে।
আরও পড়ুন: অভ্যুত্থানের চেতনায় কাজ করতে হবে মাঠ প্রশাসনকে: প্রধান উপদেষ্টা
তারুণ্যের উৎসব বিপিএল ২০২৫-এর সহযোগিতায় বিভিন্ন কমিউনিটি এনগেজমেন্টের মাধ্যমে তরুণদের মধ্যে খেলাধুলার প্রসারে কাজ করবে। এর মধ্যে থাকছে তরুণদের জন্য স্থানীয় ক্রীড়া টুর্নামেন্ট এবং কমিউনিটি ক্রিকেট ক্লিনিক, যা তাদের অংশগ্রহণ ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।
বিভিন্ন ফ্যান জোনে ঐতিহ্যবাহী খাবারের স্টল থাকবে। এর মাধ্যমে আঞ্চলিক রান্নার পরিচিতি ও স্থানীয় ব্যবসার প্রচার করা হবে, যা দেশীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে তুলে ধরবে। তরুণদের মধ্যে খেলাধুলার প্রসারে কাজ করবে। এর মধ্যে থাকবে তরুণদের জন্য স্থানীয় ক্রীড়া টুর্নামেন্ট কমিউনিটি ক্রিকেট ক্লিনিক, যা তাদের অংশগ্রহণ ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।
আরও পড়ুন: বাণিজ্য মেলার পর্দা উঠছে বুধবার, উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা
ফ্যান জোনগুলোতে দেশী শিল্পীদের সৃষ্টিশীলতা প্রদর্শনের জন্য শিল্প প্রদর্শনী আয়োজন করা হবে। এটি অনেক শিল্পীকে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ করে দেবে এবং একই সঙ্গে ঐতিহ্যবাহী ও আধুনিক শিল্পের উদযাপন হবে।
স্থানীয় জনগণ এবং স্কুল সংগঠনসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবক দল ম্যাচের আগে ও পরে পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালিয়ে স্টেডিয়ামগুলোকে পরিষ্কার রাখবে।