এর আগে সকাল থেকে তাপমাত্রা পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। সকাল ৯টায় তাপমাত্রা ৩৩ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হলেও ১০টায় তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর বেলা ১১টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এর আগে শনিবার (১০ মে) রাজশাহীতে এ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। যাকে তীব্র তাপদাহ বলে।
রাজশাহীর আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, প্রখর উত্তাপ ও কাঠফাটা গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। ঘরে বাইরে কোথাও স্বস্তি নেই। তাপপ্রবাহের কারণে খুব প্রয়োজন ছাড়া মানুষজন ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন না। এই তীব্র তাপদাহে সবচেয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন শ্রমজীবী মানুষ।
আরও পড়ুন: দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় ‘পুড়ছে’ চুয়াডাঙ্গা
কাঠফাটা গরমে একটু স্বস্তি পেতে মানুষজন আশ্রয় নিচ্ছেন গাছের ছায়ায়। প্রাণ জুড়ানোর চেষ্টা করছেন আখের শরবত, লেবুর জুসসহ বিভিন্ন পানীয় পান করে।
চলতি মে মাসের শুরু থেকে হাজারো মানুষ ডায়রিয়া, আমাশা, পেটের পীড়াসহ বিভিন্ন ধরনের মৌসুমি রোগ-ব্যাধিতে অসুস্থ হয়ে ভর্তি হয়েছেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।