বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) ভোরে টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের আলিখালী এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়।
কোস্টগার্ড সদর দফতরের গণমাধ্যম কর্মকর্তা লে. কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তবে অভিযানকালে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি বলে জানান তিনি।
সিয়াম-উল-হক বলেন, ভোরে টেকনাফে হ্নীলা ইউনিয়নের আলিখালী এলাকায় চিহ্নিত ডাকাত হারুনের বাড়িতে কতিপয় দুর্বৃত্ত সশস্ত্র অবস্থান নিয়েছে বলে খবর পাওয়া যায়। পরে কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনীর একটি যৌথ দল অভিযান চালায়। এতে সন্দেহজনক বসত ঘরটি ফেললে আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে ৩/৪ জন লোক কৌশলে পালিয়ে যায়।
আরও পড়ুন: আট মাসেও উদ্ধার হয়নি থানা থেকে লুট হওয়া ১৪০০ অস্ত্র
পরে ওই বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ৩০ লাখের বেশি নগদ টাকা। ১৭ ভরি স্বর্ণালংকার, ব্যাংকের ২টি চেক বই, ১০টি সিমকার্ড, ১৯টি রোহিঙ্গাদের পরিচয়পত্র, দেশে তৈরি ১টি বন্দুক, ৬টি গুলি ও ৫টি ধারালো দা উদ্ধার করা হয়।
পরে উদ্ধার করা স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা টেকনাফ কাস্টমস কার্যালয়ে এবং অস্ত্র ও গুলিসহ অন্যান্য সামগ্রী টেকনাফ থানায় হস্তান্তর করা হয় বলে জানান কোস্টগার্ডের এ গণমাধ্যম কর্মকর্তা।
]]>