পদত্যাগ করার ঠিক আগ মুহূর্তে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য সুনাক সরকার কয়েকজনকে নাইটহুড উপাধি দিয়েছে। একমাত্র ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব অ্যান্ডারসন। তার আগে ইংল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার অ্যালিস্টার কুক, জিয়ফ্রে বয়কট, জন স্ট্রোসরা এই উপাধিতে ভূষিত হয়েছেন। নাইটহুড উপাধি আছে অস্ট্রেলিয়ার ডন ব্রাডম্যান, ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্লাইভ লয়েড, কার্টলি অ্যামব্রোস, ভিভ রিচার্ডস ও নিউজিল্যান্ডের রিচার্ড হ্যাডলিরও।
ক্রিকেটে অবদানের জন্য অ্যান্ডারসনকে নাইটহুড দেওয়া হয়েছে। টেস্ট ক্রিকেটের অন্যতম সেরা বোলারদের একজন তিনি।
আরও পড়ুন: ওয়ানডে ক্রিকেটে ‘দুই বল’ এর নিয়ম চালু করার কথা ভাবছে আইসিসি
২০০২ সালে ৫০ ওভারের ম্যাচে ইংল্যান্ডের জার্সিতে অভিষেক হয়েছিল অ্যান্ডারসনের, টেস্টে এর এক বছর পর। ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি শুরু করে দুই বছর পর থামেন, ওয়ানডে ক্যারিয়ার থামান ২০১৫ সালে। তবে টেস্ট ক্রিকেটটা চালিয়ে গিয়েছেন দুই দশক। গত বছর অবসর নেন তিনি। ১৮৮ টেস্টে তার শিকার ৭০৪ উইকেট, বিদায় নেন টেস্ট ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি হিসেবে। এছাড়া ১৯৪ ওয়ানডেতে ২৬৯ আর ১৯ টি-টোয়েন্টিতে ১৮ উইকেট নেন তিনি।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেও অ্যান্ডারসন এখনও ক্রিকেট খেলছেন। ৪২ বছর বয়সি এই তারকা ল্যাঙ্কাশায়ারের হয়ে টি-২০ খেলার জন্য এক বছরের নতুন চুক্তি করেছেন। যদিও চোটের কারণে এখন মাঠের বাইরে তিনি। নাম দিয়েছেন আইপিএল ও হান্ড্রেডের ড্রাফটেও। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দল পাননি।