জাতিসংঘের প্রতিবেদন মতে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকালে ১ হাজার ৪০০ মানুষ নিহত হয়ে থাকতে পারে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিবৃতি উদ্ধৃত করে জয় বলেছেন, আন্দোলনকালে ৮০০ জন নিহত হন।
ওয়াশিংটন ডিসি থেকে দেয়া সাক্ষাৎকারে জয় বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়েও কথা বলেছেন। ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আওয়ামী লীগের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন না হলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না।
আরও পড়ুন: জয়ের সিআরআই ও পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের নথি চেয়ে এনবিআরে চিঠি
তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করতে ব্যর্থ হলে বাংলাদেশ রাজনৈতিকভাবে অস্থিতিশীল থাকবে। তার কথায়, ‘(আওয়ামী লীগের ওপর) এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হবে, নির্বাচন হতে হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক, অবাধ ও সুষ্ঠু। এখন যা হচ্ছে, তা আসলে আমার মা শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ নেতাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে দূরে রাখার রাজনৈতিক কৌশল।’
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন হওয়ার কথা। এটি হবে গণ-অভ্যুত্থানের পর প্রথম নির্বাচন, যে গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনের অবসান ঘটে এবং তিনি ভারতে পালিয়ে যান। তার ক্ষমতাচ্যুতির তিনদিন পর ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেন এবং আইনশৃঙ্খলা পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও রাষ্ট্র সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দেন।
তথ্যসূত্র: এপি
]]>
৪ সপ্তাহ আগে
৯







Bengali (BD) ·
English (US) ·