শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) গুরুগ্রামের অ্যাপার্টমেন্ট থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে অনুমান করা হচ্ছে, আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন সিমরান। তবে ঘটনাস্থলে কোনো সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি।
জানা যায়, জম্মু এবং কাশ্মীরের বাসিন্দা সিমরান রেডিও মির্চির জনপ্রিয় আরজে ছিলেন। গুরুগ্রামে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া করে বন্ধুর সঙ্গে থাকতেন। ঘটনার দিন সে বন্ধুই পুলিশকে ফোন করে খবর দেন।
পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছালে দ্রুত সিমরানকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে শেষ পর্যন্ত তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
এই মুহূর্তে সিমরানের লাশ পরিবারের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে। পরিবার বলছে, সিমরান বেশকিছু দিন ধরেই মানসিক বিষণ্নতায় ভুগছিলেন। এ কারণেই চরম পদক্ষেপ নিতে পারেন।
আরও পড়ুন: মা হওয়াটা বোকামি: রাধিকা
সিমরানের মৃত্যুর জন্য কাউকে দায়ী মনে করছে না পরিবার। তাই থানায় সিমরানের রহস্যময় মৃত্যুতে কোনো অভিযোগ দায়ের করা হয়নি।
আরও পড়ুন: কড়া নিরাপত্তায় জন্মদিন পালন সালমান খানের
প্রসঙ্গত, অল্প বয়সেই জনপ্রিয়তা আর ভক্তদের ভালোবাসা পেয়েছিলেন সিমরান। ছিলেন বিভিন্ন নামীদামি কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডরও। হঠাৎ তার মৃত্যুতে জম্মু ও কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ, জম্মু ও কাশ্মীর ন্যাশনাল কনফারেন্সের (জেকেএনসি) প্রধান ফারুক আবদুল্লাহ এক্স হ্যান্ডেলে সমবেদনা ও শোক প্রকাশ করেন।