এ টি এম মা’ছুম বলেন, জনগণের নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার আগ পর্যন্ত বাংলাদেশের ছাত্র-জনতার ঐক্য অটুটু রাখতে হবে। কোনো অবস্থাতেই ঐক্যকে ভাঙতে দেয়া যাবে না। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে ইসলামি পুনর্জাগরণের জন্য প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় গিয়ে জামায়াতের পক্ষে জনমত বাড়াতে নেতৃবৃন্দের প্রতি আহবান জানান তিনি।
এ সময় জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি আরও বলেন, ‘৫ আগস্টের পর বাংলাদেশের অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। একটা অন্ধকার যুগ পেরিয়ে আলোর সম্ভাবনা আমরা দেখতে পাচ্ছি। অত্যাচার জুলুম নির্যাতন খুন-খারাবি লুটপাটের জঘন্যতম একটি স্বৈরাচারী অধ্যায় পেরিয়ে আমরা এদেশকে আবারো গণতান্ত্রিক উপায়ে জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি হাতে অর্পণ করে স্বাধীন সার্বভৌম দেশ হিসেবে গড়ার স্বপ্ন দেখছি। বিগত অধ্যায়টি আমাদের জন্য বাংলাদেশের মানুষের জন্য বিশ্ব ইতিহাসে একটি কালো অধ্যায় হিসেবে পরিগণিত থাকবে।’
আরও পড়ুন: ৫৩ বছরেও মানুষ কাঙ্ক্ষিত অর্থনৈতিক মুক্তি পায়নি: জামায়াত আমির
সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন: কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ, ময়মনসিংহ জেলা জামায়াতের আমির মো. আব্দুল করিম, ময়মনসিংহ মহানগর জামায়াতের নায়েবে আমির আসাদুজ্জামান সোহেল।
এ ছাড়াও ময়মনসিংহ মহানগর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি আনোয়ার হাসান সুজন, মাহবুবুল হাসান শামীম, সাংগঠনিক সম্পাদক আল হেলাল তালুকদার, অর্থ সম্পাদক গোলাম মহসীন খান, শূরা ও কর্মপরিষদ সদস্যসহ বিভিন্ন সাংগঠনিক থানা শাখার দায়িত্বশীলরা বক্তব্য রাখেন।