এ ব্যাপারে উপজেলার খাদ্য নিয়ন্ত্রক মিজানুর রহমান বাদী হয়ে ফরিদগঞ্জ থানায় ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন এর ২৫ ধারায় মামলা দায়ের করেন।
ফরিদগঞ্জ উপজেলা সেনাক্যাম্পের সেনাবাহিনী ও থানা পুলিশের একটি দল মঙ্গলবার (১৩ মে) গোপনসূত্রে সংবাদ পেয়ে পৌরসভার চরকুমিরা এলাকার শরীফ মিজির বাড়ি থেকে চার বস্তা ও শাহাদাৎ হোসেনের বাড়ি থেকে আরও এক বস্তা ওএমএসের চাল উদ্ধার করে।
পরে তাদের স্বীকারোক্তিতে পাশের ভাটিয়ালপুর চৌরাস্তা এলাকার ওএমএসের ডিলার তোফায়েল আহম্মদকে আটক করা হয়। আটককৃত ডিলার তোফায়েল আহম্মদ ওএমএসের চাল বিক্রির নিয়ম না মেনে অধিক লাভের জন্য আটককৃত অপর দুইজনের কাছে অধিক মূল্যে পাঁচ বস্তা চাল বিক্রি করেছেন। এমনটা স্বীকার করেছেন যৌথ বাহিনীর কাছে।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে বালুর নিচে মিলল রাইফেল-বোমা
এ ব্যাপারে উপজেলার খাদ্য নিয়ন্ত্রক মিজানুর রহমান বাদী হয়ে ফরিদগঞ্জ থানায় ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন এর ২৫ ধারায় মামলা (নং-১১) দায়ের করেন।
এদিকে, মঙ্গলবার রাতে যৌথবাহিনীর হাতে আটক ও মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করে ফরিদগঞ্জ থানার (ওসি) অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, আটককৃতদের এরইমধ্যে চাঁদপুর আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ট্রেনের ১৫ টিকিটসহ কালোবাজারি চক্রের দুজন গ্রেফতার
]]>