ভারতীয় আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আছড়ে পড়ার সময় এর গতিবেগ সর্বোচ্চ ১১০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা পর্যন্ত হতে পারে। বিক্ষিপ্তভাবে ভারি বৃষ্টি হবে দক্ষিণবঙ্গে। উপকূলের জেলাগুলোতে এর প্রভাব বেশি থাকবে। ভারি বৃষ্টি হবে ভারতের উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলাতেও।
দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের ওপর অবস্থিত নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে এরইমধ্যে নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি পশ্চিম-উত্তর-পশ্চিম দিকে ঘণ্টায় ১০ কিলোমিটার বেগে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় কেন্দ্রীভূত হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় আবহাওয়া অধিদফতর।
এটি আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ থেকে প্রায় ৬১০ কিলোমিটার পশ্চিমে এবং চেন্নাই থেকে ৭৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থান করছে বলে জানা গেছে।
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নেয়ার পর কোথায় আঘাত হানবে ‘মন্থা’?
ভারতীয় আবহাওয়া অধিদফতর পূর্বাভাস দিয়েছে, এটি আরও পশ্চিম-উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে এবং সোমবার (২৭ অক্টোবর) দক্ষিণ-পশ্চিম এবং সংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরের ওপর একটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে।
এটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে একটি তীব্র ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার শঙ্কাও রয়েছে। ঝড়টি অন্ধ্রপ্রদেশের কাকিনাড়ার কাছে মাসুলিপত্তনম এবং কলিঙ্গপত্তনমের মধ্যবর্তী উপকূল অতিক্রম করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যেখানে ১১০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় বাতাস বইবে।
আরও জানানো হয়েছে, চেন্নাই উপকূলীয় এলাকায়ও ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বইতে পারে এবং জেলেদের মাছ ধরতে না যাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে বিভিন্ন এলাকায় স্কুল-কলেজ সাময়িক বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
সূত্র: নিউজ১৮

৩ সপ্তাহ আগে
৭







Bengali (BD) ·
English (US) ·