মোবাইল অ্যাপস, বিভিন্ন ওয়েবসাইট কিংবা সামাজিক মাধ্যমে হরহামেশাই চোখে পড়ে অনলাইন জুয়ার চটকদার বিজ্ঞাপন। যাতে অংশ নিতে সাধারণ মানুষকে প্রলুদ্ধ করছে দেশি-বিদেশি এজেন্টরা। ফাঁদে পা দিয়ে সর্বস্বান্ত হচ্ছেন অনেকেই। পাচার হচ্ছে দেশের টাকা।
জুয়ার পাশাপাশি তরুণ প্রজন্ম ঝুঁকছে পর্ণগ্রাফিতেও। এমন অবস্থায় অনলাইনে জুয়া, বেটিং এবং পর্নোগ্রাফি সাইট বন্ধে অংশীজনদের নিয়ে মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিটিআরসিতে বৈঠকে বসে সরকার। জানানো হয়, অনলাইন জুয়ায় লেনদেনের সন্দেহে চলতি বছরের মে থেকে প্রায় ৫ হাজার মোবাইল আর্থিক সেবাদানকারী অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ক্রিকইনফোতে জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর ফেসবুক পোস্ট
উপায়ের হেড অব করপোরেট অ্যাফেয়ার্স মোহাম্মদ সামসুজ্জোহা বলেন, অ্যাপের সাইটগুলো বন্ধ করার চেয়ে এজেন্টকে বন্ধ করা গুরুত্বপূর্ণ। তার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো যেসব তরুণ-তরুণী এসব অনলাইন জুয়ায় অংশগ্রহণ করছে, তাদের নাম্বারগুলো বন্ধ করা।
এসময়, দেশে কারা বেটিং সাইট চালাচ্ছে তাদের শনাক্ত করে তালিকা দিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানান প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি বলেন, গুলশান-২তে যে বিজ্ঞাপনী বোর্ড রয়েছে সেখানেও বেটিং সাইট ওয়ানএক্স বেটের বিজ্ঞাপন রয়েছে। দেশে এই প্রতিষ্ঠানটি কারা পরিচালনা করছে, সেটি খুঁজে বের করতে হবে।
মোবাইল সিম সংখ্যা কমিয়ে আনা এবং এনইআইআর সিস্টেম কার্যকর হলে জুয়া কমে আসবে বলে মন্তব্য করেন বিটিআরসি চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) এমদাদ উল বারী।
]]>
২ সপ্তাহ আগে
৩







Bengali (BD) ·
English (US) ·