সমাবেশে, অবিলম্বে গাজায় যুদ্ধবিরতির পাশাপাশি হামাসকে একটি বৈধ সামরিক বাহিনীর স্বীকৃতি দেয়ার জন্য পাকিস্তান সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
এ সমাবেশে অংশগ্রহণকারীরা বলেন,
আমাদের কূটনৈতিক উপায়ে ইসরাইলকে কোণঠাসা করতে হবে। ভৌগোলিক দূরত্ব আমাদের বাধা দিতে পারবে না। ফিলিস্তিনের মানুষের পাশে আছি। আমাদের বিশ্বাস এবং ধর্ম আমাদেরকে তাই শেখায়।
এসময়, গাজার নিরীহ মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য পাকিস্তান সরকারের প্রতিও আহ্বান জানান তারা।
আরও পড়ুন: সড়ক দুর্ঘটনা /পাকিস্তানে একদিনে প্রাণ গেল ১৮ জনের
বলেন,
আমরা চাই পাকিস্তান সরকার হামাসকে একটি বৈধ সামরিক বাহিনী হিসেবে স্বীকৃতি দিক। এমনকি, দখলদারদের আক্রমণের মুখে তাদের সশস্ত্র প্রতিরোধকে জাতিসংঘের আইনও সমর্থন করে। তাদের এই লড়াই সবদিক থেকেই বৈধ। যারা হামাসকে সন্ত্রাসী আখ্যা দেয়, আদতে তারা নিজেরাই সন্ত্রাসী।
পাকিস্তানে হামাসের কার্যালয় খুলতে পারা উচিত বলেও মন্তব্য করেন পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর নেতা হাফিজ নাইমুর রেহমান।
প্রসঙ্গত, গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় নির্বিচারে গণহত্যা চালিয়ে আসছে দখলদার ইসরাইল। অব্যাহত হামলায় এ পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন ৪৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি। নিখোঁজ রয়েছেন বহু মানুষ। এছাড়া, বাড়ি-ঘর ছেড়ে পালিয়ে গেছেন ২৩ লাখের বেশি ফিলিস্তিনি।
আগ্রাসন বন্ধে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ চাপ দিয়ে আসলেও, কোনো পাত্তা দিচ্ছে না নেতানিয়াহু প্রশাসন।
]]>