মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনায় গাজায় একটি আন্তর্জাতিক বাহিনীকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে যা এই মাসে শুরু হওয়া একটি ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে।
বুদাপেস্টে এক সংবাদ সম্মেলনে সার বলেন, কিন্তু আরব এবং অন্যান্য রাষ্ট্রগুলো আন্তর্জাতিক বাহিনীতে সৈন্য পাঠাতে প্রস্তুত কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়। যেসব দেশ সশস্ত্র বাহিনী পাঠাতে চায় বা পাঠাতে প্রস্তুত, তাদের অন্তত ইসরাইলের প্রতি ন্যায্য আচরণ করা উচিত।
আরও পড়ুন:যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করতে কোন বিদেশি সেনা মোতায়েন হবে তা ইসরাইল সিদ্ধান্ত নেবে: নেতানিয়াহু
গাজা যুদ্ধের সময় একসময়ের উষ্ণ তুর্কি-ইসরাইল সম্পর্ক মারাত্মকভাবে তিক্ত হয়ে ওঠে, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেব এরদোয়ান ইসরাইলের হামলার অব্যাহত নিন্দা জানানো পর এই সম্পর্ক খারাপ হতে শুরু করে।
সার তার হাঙ্গেরিয়ান প্রতিপক্ষ পিটার সিজ্জার্তোর সাথে কথা বলতে গিয়ে বলেন, এরদোয়ানের নেতৃত্বে তুরস্ক ইসরাইলের বিরুদ্ধে প্রতিকূল মনোভাব পোষণ করে। সুতরাং তাদের সশস্ত্র বাহিনীকে গাজা উপত্যকায় প্রবেশ করতে দেয়া আমাদের পক্ষে যুক্তিসঙ্গত নয় এবং আমরা এতে একমত হব না। আমরা আমাদের আমেরিকান বন্ধুদের কাছে এটি বলেছি।
এদিকে ট্রাম্প প্রশাসন গাজা উপত্যকায় মার্কিন সৈন্য পাঠানোর বিষয়টি নাকচ করে দিয়েছেন।
আরও পড়ুন:ইস্তাম্বুলে দ্বিতীয় দফা আলোচনায় বসতে যাচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান
এছাড়া গত সপ্তাহে নেতানিয়াহু ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে তিনি গাজায় তুর্কি নিরাপত্তা বাহিনীর যেকোনো ভূমিকার তীব্র বিরোধিতা করবেন।
সূত্র: রয়টার্স
]]>
৩ সপ্তাহ আগে
৪







Bengali (BD) ·
English (US) ·