বুধবার (২২ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকের পর প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান তিনি।
তাহের বলেন, ‘গণভোটে বিএনপি রাজি হলেও নির্বাচনের দিনই চেয়ে জটিলতা সৃষ্টি করছে। কারণ মৌলিক বিষয় গণভোট, তার সঙ্গে জাতীয় নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই। আসলে বিএনপি গণভোট চায়নি, জণগণের চাপে রাজি হয়েছে। কিন্তু প্যাঁচ লাগিয়ে রেখেছে। জামায়াত চায় নভেম্বরের শেষে গণভোট হবে। পরে জাতীয় নির্বাচনের জন্য যথেষ্ট সময় থাকবে।’
নির্বাচনের দিন গণভোট হলে আইনগত জটিলতা তৈরি হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট না হলে ফেব্রুয়ারির নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। দেশের কল্যাণের জন্য কিছু টাকা অতিরিক্ত খরচ হলেও গণভোট আগে করা ছাড়া উপায় নেই৷’
আরও পড়ুন: জুলাই সনদ বাস্তবায়ন কীভাবে, নিশ্চয়তা পেলেই স্বাক্ষর: নাহিদ
নির্বাচনে লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরির জন্য প্রশাসনে প্রয়োজনী রদবদলের আহ্বান জানালে প্রধান উপদেষ্টা আশ্বাস দিয়েছেন বলে জানান জামায়াতের নায়েবে আমির। তিনি বলেন, ‘প্রশাসন, পুলিশের মধ্যে ৭০ শতাংশ লোক একটি নির্দিষ্ট দলের প্রতিনিধিত্ব করে৷ এদের দিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়৷’
তিনি বলেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি এবং জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন করার দাবি জানিয়েছি। সনদের সাংবিধানিক ভিত্তি দিতে সরকারের নির্বাহী আদেশের ব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুতে তাহের বলেন, ‘এ নিয়ে কোনো আলোচনা না হলেও জামায়াত মনে করে এই সরকারই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দায়িত্ব পালন করতে পারে৷’
]]>
৪ সপ্তাহ আগে
৭







Bengali (BD) ·
English (US) ·