ক্লাব বিশ্বকাপ শেষে কে কোন পুরস্কার জিতলেন

৪ ঘন্টা আগে
কে জানত মৌসুমজুড়ে উড়তে থাকা পিএসজিকে মাটিতে নামিয়ে আনবে প্রিমিয়ার লিগে চতুর্থ হওয়া চেলসি! গত দেড় মাসে ইন্টার মিলানকে ৫, অ্যাতলেটিকো মাদ্রিদকে ৪, বায়ার্ন মিউনিখকে ২ ও রিয়াল মাদ্রিদকে ৪ গোল দেওয়া ফরাসি ক্লাবটিকে চেলসি দিল ৩টি। বিপরীতে একটিও গোল হজম করল না তারা। ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালটি অনেকের জন্যই শেষ হলো অপ্রত্যাশিতভাবে।

মেটলাইফ স্টেডিয়ামে পিএসজির জালে চ্যাম্পিয়ন হওয়া চেলসি প্রথমার্ধেই ৩ গোল দিয়ে ফেলে। দুটি গোলই কোল পালমারের, অন্য যে গোলটি হোয়াও পেদ্রোর, সেটাও করিয়েছেন পালমার। এমন একটা পারফরম্যান্সের পর পালমার টুর্নামেন্টসেরা খেলোয়াড় হয়ে জিতেছেন গোল্ডেন বল পুরস্কার। কোয়ার্টার ফাইনালে পালমেইরাসের বিপক্ষেও একটি গোল করেছিলেন তিনি। বেনফিকার বিপক্ষে আছে একটি অ্যাসিস্টও।


গোল না করেও কেউ কেউ ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সক্ষমতা রাখেন। ভিতিনহা তেমনই একজন। পিএসজি ওই যে অ্যাতলেটিকো, বায়ার্ন ও রিয়ালের মতো ক্লাবগুলোকে পাত্তাই দেয়নি, তাতে অনেকটাই অবদান তার। অ্যাডিডাস সিলভার বল পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। চেলসির মইসেস কাইসেডোর পকেটে গেছে ব্রোঞ্জ বল।


আরও পড়ুন: পিএসজিকে মাটিতে নামিয়ে শিরোপা জিতল চেলসি


রানার্সআপ পিএসজির আরও একজন ফুটবলারের পকেটে একটি পুরস্কার ঢুকেছে। দেজিরে দুয়ে ভাগিয়ে নিয়েছেন সেরা উদীয়মান খেলোয়াড়ের পুরস্কার। পিএসজির আক্রমণভাগে নজর কেড়েছেন তিনি।


চেলসি জিতেছে বটে, মেটলাইফে অবশ্য বল দখলে এগিয়েছিল পিএসজিই। অনটার্গেটে সবচেয়ে বেশি শট নিয়েছে তারা। ৬ শটের সব কটিই ফিরিয়ে দিয়েছেন গোলরক্ষক রবার্ট সানচেজ। তিনি জিতেছেন গোল্ডেন গ্লাভস পুরস্কার।


রিয়াল মাদ্রিদ এই টুর্নামেন্টে খেলেছে সেমিফাইনাল পর্যন্ত। এর অধিকাংশ কৃতিত্ব ‘বি’ দল থেকে উঠিয়ে আনা স্ট্রাইকার গঞ্জালো গার্সিয়ার। ২১ বছর বয়সি ফুটবলার ৬ ম্যাচ খেলে ৪ গোল করেছেন, জিতেছেন গোল্ডেন বুট পুরস্কার। গার্সিয়ার মতো ৪টি করে গোল করেছেন বেনফিকার ডি মারিয়া, বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের সেরহো গুইরাসি ও আল হিলালের  মারকোস লিওনার্দো। গার্সিয়ার একটি অ্যাসিস্ট থাকলেও এদের কারোর কোনো অ্যাসিস্ট নেই।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন