কলকাতাকে হারানোর দিনে কোহলির অনন্য অর্জন

৩ সপ্তাহ আগে
গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতার পরই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণকে বিদায় জানিয়েছেন বিরাট কোহলি। জাতীয় দল থেকে বিদায় নিলে কী হবে, টি-টোয়েন্টি খেলা ভুলে যাননি। আইপিএলের ১৮তম আসরের উদ্বোধনী ম্যাচেই বুঝিয়ে দিলেন রান তাড়ায় কেন তাকে অদ্বিতীয় বলা হয়। ইডেন গার্ডেন্সে স্বাগতিক ও ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন কলকাতা নাইট রাইডার্সকে উড়িয়ে দিতে গুরুত্বপূর্ন অবদান রেখেছেন কোহলি।

শনিবার (২২ মার্চ) ইডেন গার্ডেন্সে আইপিএলের ১৮তম আসরের উদ্বোধনী খেলায় স্বাগতিক কলকাতা নাইট রাইডার্সকে ৭ উইকেট ও ২২ বল হাতে রেখেই হারিয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। স্বাগতিকদের দেয়া ১৭৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ৩৬ বলে ৫৯ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থেকে মাঠ ছাড়েন বিরাট কোহলি।


দারুণ এক ইনিংসে এবারের আসর শুরু করার পথে কোহলি দারুণ এক মাইলফলকও ছুঁয়েছেন। শুধু কলকাতার বিপক্ষেই আইপিএলে ১ হাজার রান পূর্ণ করেছেন বেঙ্গালুরুর এই সাবেক অধিনায়ক। তিনি এই মাইলফলক ছুঁয়েছেন দিল্লি ডেয়ারডেভিলস এবং বেঙ্গালুরুর হয়ে খেলে।

 

আরও পড়ুন: কোহলি-সল্ট ঝড়ে উদ্বোধনী ম্যাচে উড়ে গেল কলকাতা


আইপিএলের তৃতীয় সফলতম ফ্র্যাঞ্চাইজিটির বিপক্ষে হাজার রানের মাইলফলক ছোঁয়ার আগে আরও তিনটি ফ্র্যাঞ্চাইজির বিপক্ষে এই মাইলফলক ছুঁয়েছেন কোহলি। বাকি তিনটি ফ্র্যাঞ্চাইজি হলো চেন্নাই সুপার কিংস, দিল্লি ক্যাপিটালস এবং পাঞ্জাব কিংস।


টুর্নামেন্টে বেঙ্গালুরুকে শুভসূচনা এনে দিতে কোহলি ছাড়াও ব্যাট হাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন ওপেনার ফিল সল্ট ও অধিনায়ক রজত পাতিদার। কোহলির সঙ্গে ওপেনিং জুটিতে মাত্র ৮.৩ ওভারেই ৯৫ রানের জুটি গড়েন সল্ট। ৩১ বলে ৫৬ রান করেন সল্ট। এছাড়া পাতিদার মাত্র ১৬ বলে ৩৪ রান করেন।


এর আগে বল হাতে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছেন ক্রুনাল পান্ডিয়া। এক স্পেলেই ৩ উইকেট শিকার করে কলকাতার বড় সংগ্রহের সম্ভাবনা শেষ করে দিয়েছেন তিনি। কলকাতার পক্ষে অধিনায়ক আজিঙ্কা রাহানে ৩১ বলে ৫৬ এবং সুনীল নারিন ২৬ বলে ৪৪ রান করেন। 

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন