ঘোষিত তিনটি আসনের প্রার্থীর মধ্যে কক্সবাজার-১ চকরিয়া-পেকুয়া আসনের প্রার্থী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী সালাহউদ্দিন আহমেদ। কক্সবাজার-৩ কক্সবাজার সদর, রামু-ঈদগাঁও আসনের প্রার্থী বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির মৎস্য বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য লুৎফুর রহমান কাজল। কক্সবাজার-৪ উখিয়া-টেকনাফ আসনের প্রার্থী সাবেক হুইপ, জেলা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী। ঘোষিত বিএনপির তিন প্রার্থীর মধ্যে লুৎফুর রহমান কাজল একবারের হলেও অপর দুই প্রার্থী স্ব-স্ব আসনে তিনবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য ছিলেন।
ইতিমধ্যে কক্সবাজারের ৪টি আসনে জামায়াতের প্রার্থীর নাম ঘোষণা হয়েছে। এর মধ্যে কক্সবাজার-১ চকরিয়া-পেকুয়া আসনে আবদুল্লাহ আল ফারুক, কক্সবাজার-২ মহেশখালী-কুতুবদিয়া আসনে এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদ, কক্সবাজার-৩ কক্সবাজার সদর-রামু-ঈদগাঁও আসনে শহিদুল ইসলাম বাহাদুর ও কক্সবাজার-৪ উখিয়া-টেকনাফ আসনে নুর আহমদ আনোয়ারী জামায়াত প্রার্থী।
এর মধ্যে হামিদুর রহমান আযাদ ছাড়া অপর ৩ প্রার্থী সংসদ নির্বাচনের মাঠে নতুন প্রার্থী। ফলে বিএনপি প্রার্থীর নাম ঘোষণা হওয়ার পর অভিজ্ঞ তিন প্রার্থীর বিপরীতে নতুন এই তিন প্রার্থী ভোটের মাঠে কতটুকু প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন এই নিয়ে শুরু হয়েছে নানা হিসাব নিকাশ।
কক্সবাজার-১: নবীন জামায়াত প্রার্থীর সামনে বিএনপির অভিজ্ঞ সালাহউদ্দিন
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ২৯৪ নম্বর আসনটি কক্সবাজার-১। চকরিয়া উপজেলা ও পেকুয়া উপজেলা নিয়ে গঠিত আসনটিতে বিএনপির ঘোষিত প্রার্থী সালাহউদ্দিন আহমদ তিন বারের সংসদ সদস্য ছিলেন। তার স্ত্রী হাছিনা আহমেদ ছিলেন একবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য। সব মিলে বিএনপির দখলে আসনটি ছিল ৪ বার।
আরও পড়ুন: জাতীয় নির্বাচনের দিনে গণভোট, যে মত দিলো জামায়াতের নির্বাহী পরিষদ
নির্বাচন কমিশনের তথ্য মতে, সর্বশেষ ২০০৮ সালের নির্বাচনে এই আসনটিতে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন হাছিনা আহমেদ। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সালাহউদ্দিন আহমেদ সিআইপিকে পরাজিত করে নির্বাচিত হন তিনি। ওই নির্বাচনে হাছিনা আহমেদ পান এক লাখ ৫৬ হাজার ৫১২ ভোট। পরাজিত প্রার্থী সালাহউদ্দিন আহমেদ সিআইপির প্রাপ্ত ভোট ছিল এক লাখ ২১ হাজার ১১১টি।
এর আগে ২০০১ সালের নির্বাচনে নির্বাচিত হন সালাহউদ্দিন আহমেদ। ওই নির্বাচনে সালাহউদ্দিন আহমেদের প্রাপ্ত ভোট ছিল এক লাখ ৩৪ হাজার ৬০২। পরাজিত আওয়ামী লীগের প্রার্থী সালাহউদ্দিন আহমেদ সিআইপি পেয়েছিলেন ৭৪ হাজার ২৯৭ ভোট।
এর আগে ১৯৯৬ সালের নির্বাচনেও নির্বাচিত হন সালাহউদ্দিন আহমেদ। ওই নির্বাচনে সালাহউদ্দিন আহমেদের প্রাপ্ত ভোট ছিল ৭২ হাজার ৫৯৪। পরাজিত আওয়ামী লীগের প্রার্থী সালাহউদ্দিন আহমেদ সিআইপি পেয়েছিলেন ৫০ হাজার ৮২৯ ভোট। এ ছাড়া ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারি নির্বাচনেও সালাহউদ্দিন আহমেদ নির্বাচিত হন এই আসনে।
১৯৯১ সালের নির্বাচনে আসনটি থেকে জামায়াত প্রার্থী এনামুল হক মঞ্জু নির্বাচিত হয়েছিলেন। ওই নির্বাচনে এনামুল হক মঞ্জুর প্রাপ্ত ভোট ছিল ৩৭ হাজার ৮৯৩টি। পরাজিত আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট জহিরুল ইসলাম পেয়েছিলেন ৩২ হাজার ৮৪৯ ভোট।
এই গুরুত্বপূর্ণ আসনটিতে এবার বিএনপির প্রার্থী সালাহউদ্দিন আহমেদ। যিনি বিএনপির শীর্ষ নেতাদের গুরুত্বপূর্ণ একজন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সাবেক প্রতিমন্ত্রী এবং ওই আসনের বারবার নির্বাচিত সালাহউদ্দিন আহমেদের বিপরীতে আসনটির জামায়াত প্রার্থী আবদুল্লাহ আল ফারুক ভোটের মাঠে নবীন।
আরও পড়ুন: মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার প্রার্থিতা স্থগিত করল বিএনপি
প্রাপ্ত তথ্য মতে, আবদুল্লাহ আল ফারুক ছাত্র জীবনে শিবিরের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তিনি কক্সবাজার শহর জামায়াতের আমির হিসেবে দায়িত্বরত। আর আবদুল্লাহ আল ফারুকের এটিই প্রথম কোনো নির্বাচনের প্রার্থী হওয়া এবং তাও সংসদ সদস্য প্রার্থী। ফলে বিএনপি অভিজ্ঞ এই নেতার সামনে জামায়াত প্রার্থী কতটুকু লড়াই করবেন এটাই এখন ওই আসনে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু।
তবে কৌশলগতভাবে জামায়াত এই আসনটি পুনরুদ্ধারে তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন ৫ আগস্টের পর থেকে।
কক্সবাজার ৩ : শান্তিপূর্ণ প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাজল বনাম বাহাদুর
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ২৯৬ নম্বর আসনটি কক্সবাজার-৩। কক্সবাজার সদর উপজেলা, রামু উপজেলা ও ঈদগাঁও উপজেলা নিয়ে গঠিত আসনটিতে ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে পরাজিত করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন বিএনপির লুৎফুর রহমান কাজল। ওই নির্বাচনে তিনি পেয়েছিলেন, এক লাখ ২৬ হাজার ৪৭৮ ভোট। পরাজিত আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাইমুম সরওয়ার কমল পেয়েছিলেন ৮৬ হাজার ৫৩৬ ভোট। একই নির্বাচনে বিএনপির বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ সহীদুজ্জামান পেয়েছিলেন ৬৩ হাজার ৬৮ ভোট।
এর আগে ২০০১ সালের নির্বাচনেও আসনটিতে নির্বাচিত হয়েছিলেন বিএনপির প্রার্থী মোহাম্মদ সহীদুজ্জামান। ওই নির্বাচনে তিনি পান এক লাখ ১৩ হাজার ৮৯৫ ভোট। পরাজিত আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোস্তাক আহমদ চৌধুরী পেয়েছিলেন মাত্র ৮ হাজার ৩১২ ভোট।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার ৩ আসনে এনসিপির প্রার্থী দেয়ার বিষয়ে যা জানা গেল
এর আগে ১৯৯৬ সালের নির্বাচনেও আসনটি ছিল বিএনপির দখলে। ওই নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান ৬৯ হাজার ১১৯ ভোটে নির্বাচিত হন। পরাজিত আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোস্তাক আহমেদ চৌধুরী পেয়েছিলেন ৪১ হাজার ৪০৫ ভোট। তারও আগে ১৯৯১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোস্তাক আহমেদ চৌধুরী ৩২ হাজার ১০৬ ভোটে নির্বাচিত হন। পরাজিত বিএনপির প্রার্থী মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান পেয়েছিলেন ৩১ হাজার ১০৯ ভোট। এ ছাড়া ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে সংসদ সদস্য ছিলেন মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান। সব মিলিয়ে ৪ বার বিএনপির দখলে থাকা আসনটির বিএনপির প্রার্থী লুৎফুর রহমান কাজল। এই আসনের ভোটের মাঠে দক্ষ প্রার্থী হিসেবে দীর্ঘদিন মাঠে তৎপর রয়েছেন তিনি।
এর বিপরীতে আসনটির জামায়াতের প্রার্থী শহিদুল ইসলাম বাহাদুর। তিনি একবার কক্সবাজার সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচিত ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। তবে সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে এবার নতুন। এক সময়ের ছাত্র শিবিরের হয়ে কলেজের ভিপি বাহাদুর কতটুকু প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বিএনপির কাজলের বিপক্ষে এটাও এখন আলোচনার বিষয়।
আলোচনা যা হোক বিএনপির প্রার্থী ঘোষণার পর পরই লুৎফুর রহমান কাজলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বাহাদুর। আর কাজলও প্রতিউত্তরে বাহাদুরকে অভিনন্দন ও শুভ কামনা জানিয়েছেন। উভয়ে সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
কক্সবাজার-৪: অভিজ্ঞ শাহজাহানের মুখোমুখি চেয়ারম্যান আনোয়ারী
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ২৯৭ নম্বর আসনটি কক্সবাজার-৪। এই আসনটি গঠিত হয় ১৯৮৬ সালে। এর পূর্বে এটি রামু উপজেলা-টেকনাফ উপজেলা-উখিয়া উপজেলা নিয়ে গঠিত অবিভক্ত চট্টগ্রাম-১৮ আসন ছিল। আসনটি বর্তমানে উখিয়া উপজেলা ও টেকনাফ উপজেলা নিয়ে গঠিত।
আরও পড়ুন: কুমিল্লা-৬ আসনে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, সড়ক অবরোধ ও মশাল মিছিল
যে আসনটির ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারির নির্বাচনসহ তিনবারের সংসদ সদস্য ছিলেন শাহজাহান চৌধুরী। জাতীয় সংসদের সাবেক হুইপ ও জেলা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী এবারও বিএনপির প্রার্থী।
বিগত সংসদ নির্বাচনের বিশ্লেষণ মতে, ২০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আব্দুর রহমান বদির কাছে পরাজিত হয়েছিলেন বিএনপির এই প্রার্থী। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আব্দুর রহমান বদির এক লাখ তিন হাজার ৬২৬ ভোটের বিপরীতে বিএনপির প্রার্থী শাহজাহান চৌধুরী পেয়েছিলেন ৭৯ হাজার ৩১০ ভোট।
এর আগে নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোহাম্মদ আলীকে পরাজিত করে নির্বাচিত হন বিএনপি প্রার্থী শাহাজাহান চৌধুরী। ওই নির্বাচনে শাহজাহান চৌধুরীর প্রাপ্ত ভোট ৮৯ হাজার ৭৪৭ এবং মোহাম্মদ আলীর প্রাপ্ত ভোট ৪৮ হাজার ৭৩৫।
এর আগে ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে ৪৪ হাজার ৭০৬ ভোটে নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোহাম্মদ আলী। ওই নির্বাচনেও বিএনপির প্রার্থী ছিলেন শাহজাহান চৌধুরী। তিনি পেয়েছিলেন ৩০ হাজার ৫৯৪ ভোট। ১৯৯১ সালের নির্বাচিত আসনটি নির্বাচিত সংসদ সদস্য আবারও বিএনপির শাহজাহান চৌধুরী। তিনি পেয়েছিলেন ৩৬ হাজার ৮৭২ ভোট। আর পরাজিত আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোহাম্মদ আলী পেয়েছিলেন ৩৩ হাজার ১৭৬ ভোট।
ফলে আসনটি দক্ষ প্রার্থীর বিপরীতে জামায়াতের প্রার্থী নুর আহমদ আনোয়ারী। তিনি জেলা জামায়াতের আমির। টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের চারবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান নুর আহমদ আনোয়ারী আসনটিতে প্রথম বারের মতো সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে জয়ী হতে ৫ আগস্টের পর থেকে মাঠে মাঠে ঘুরছেন। একই সঙ্গে জোরালো অবস্থান নিয়ে মাঠে রয়েছেন শাহজাহান চৌধুরীও।
আরও পড়ুন: ৩০০তম আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন কে?
দুটি রাজনৈতিক দলের জেলার শীর্ষ নেতা দুজনের মধ্যে রয়েছে সু-সম্পর্কও। ফলে আসনটির নিয়ে এখন চলছে নানা বিশ্লেষণ।
কক্সবাজার-২: অভিজ্ঞ জামায়াত প্রার্থীর বিপরীতে বিএনপির কে?
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ২৯৫ নম্বর আসনটি কক্সবাজার-২। কুতুবদিয়া উপজেলা ও মহেশখালী উপজেলা নিয়ে গঠিত আসনটির ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিজয় হয়েছিলেন জামায়াত প্রার্থী এ এইচ এম হামিদুর রহমান আযাদ। ওই আসনের এবারও জামায়াত প্রার্থী তিনি।
প্রাপ্ত তথ্য মতে, ২০০৮ সালের নির্বাচনে জামায়াত প্রার্থী এ এইচ এম হামিদুর রহমান আযাদ পেয়েছিলেন এক লাখ চার হাজার ২৭১ ভোট। ওই নির্বাচনে পরাজিত আওয়ামী লীগের প্রার্থী আনসারুল করিম পেয়েছিলেন ৮৬ হাজার ৯৪৪ ভোট।
এর আগে ২০০১ সালের নির্বাচনে আসনটি ছিল বিএনপির দখলে। ওই নির্বাচনে নির্বাচিত বিএনপির প্রার্থী আলমগীর মোহাম্মদ মাহফুজুল্লাহ ফরিদ পেয়েছিলেন এক লাখ তিন হাজার ৫০৩ ভোট। আর পরাজিত আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী পেয়েছিলেন ৪৯ হাজার ১৯০ ভোট।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় ৯টি আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
এর আগেও ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে আসনটিতে বিএনপির প্রার্থী আলমগীর মোহাম্মদ মাহফুজুল্লাহ ফরিদ নির্বাচিত হয়েছিলেন। ওই নির্বাচনে তিনি পান ৪৪ হাজার ৪৪৫ ভোট। আর আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা পেয়েছিলেন ৩২ হাজার ৪৪৩ ভোট। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে আসনটি ছিল বাকশালের দখলে। ওই নির্বাচনে বাকশালের প্রার্থী মোহাম্মদ ইসহাক বিএ পেয়েছিলেন ২৫ হাজার ৭২৭ ভোট। আর পরাজিত জামায়াত প্রার্থী শাফি উল্লাহ পেয়েছিলেন ২৩ হাজার ৩৪৫ ভোট।
এই আসনটির সাবেক সংসদ সদস্য এবং জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা এ এইচ এম হামিদুর রহমান আযাদের বিপরীতে বিএনপি এখনও আসনটিতে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেনি। গুঞ্জন উঠেছে বিএনপি জোটগত নির্বাচন করলে আসনটি জামায়াত বা ভিন্ন কোনো শরীককে ছেড়ে দিতে পারেন।
সাবেক সংসদ সদস্য আলমগীর মোহাম্মদ মাহফুজুল্লাহ ফরিদ বা ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের বিএনপির সংসদ সদস্য নুরুল বশর চৌধুরী বিএনপির মনোনয়ন চান আসনটি থেকে। শেষ পর্যন্ত এই দুজন পাচ্ছেন নাকি বিএনপির কেন্দ্রীয় কোনো নেতা প্রার্থী হচ্ছেন এই আসনে এমন প্রশ্ন ও গুঞ্জন এখন স্বয়ং দলটির মধ্যেও। ফলে জামায়াতের অভিজ্ঞ প্রার্থীর বিপরীতে কে হচ্ছেন বিএনপির প্রার্থী এটা এখন দেখার বিষয়।
]]>

২ সপ্তাহ আগে
৩







Bengali (BD) ·
English (US) ·