রোববার (০৪ মে) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সংগঠনটি।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, এপ্রিলে যে ৭০ জন নারী ও মেয়েশিশুকে হত্যা করা হয়েছে, তাদের মধ্যে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে পাঁচ জনকে। যৌতুকের কারণে হত্যার শিকার হয়েছেন তিন জন। আর দুজন গৃহকর্মী। বাকি ৬০ জনকে বিভিন্ন কারণে হত্যা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিয়ের প্রলোভনে ছেলে করেন ধর্ষণ, গর্ভপাত করান বাবা!
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ অনুসারে এপ্রিল মাসে নির্যাতনের শিকার নারী ও মেয়েশিশুদের মধ্যে ২৪ জন দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে। পাঁচ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। দুজন ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছে। এ ছাড়া ২৯ জনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে ১২ জন।
আরও পড়ুন:নড়াইলে শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা, চাচাতো ভাইয়ের যাবজ্জীবন
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, এপ্রিলে উত্ত্যক্তকরণের শিকার হয়েছে চার জন। বিভিন্ন কারণে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে দুজনকে। ২৪ জনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। ২৪ জনের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে আত্মহত্যার প্ররোচনার শিকার হয়েছে দুজন।
আরও পড়ুন: যশোরে ভাড়াটিয়া নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে বাড়িওয়ালা গ্রেফতার
যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ১২ জন। এর মধ্যে তিন জনকে যৌতুকের কারণে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক সহিংসতায় শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে তিনজন। ৯ জন অপহরণের ঘটনার শিকার হয়েছে। একজন সাইবার অপরাধের শিকার হয়েছে বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে।
]]>