বেলা সাড়ে ৩টায় কুয়েটের ড. এম এ রশিদ হলের সামনে জড়ো হন শিক্ষার্থীরা। কিছু সময় পর তারা স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারের বারান্দায় যান। বিকাল ৪টা থেকে সেখানে আমরণ অনশন শুরু করেন তারা।
এ সময় কুয়েটের সিনিয়র শিক্ষকরা সেখানে গিয়ে তাদেরকে বোঝানোর চেষ্টা করছেন। এখনও আলোচনা চলছে।
এর আগে দুপুর ১২টায় কুয়েট ছাত্র কল্যাণ পরিষদে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ছাত্র কল্যাণ সম্পাদক অধ্যাপক আব্দুল্লাহ ইলিয়াস আক্তার বলেন, কুয়েটে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তাদের দাবি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আলোচনা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আশা করছে দ্রুতই কুয়েটের জটিলতার সমাধান আসবে।
আরও পড়ুন: কুয়েটে শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ পুনর্বিবেচনার আহ্বান ছাত্রদলের
তিনি আরও বলেন, কুয়েটের সমস্যার সমাধানের জন্য আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের আলোচনার আহ্বান জানানো হয়েছিল, আহ্বানে সাড়া দিয়ে তাদের একটি অংশের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। বহিষ্কৃত ৩৭ শিক্ষার্থীর বিষয়টি বিবেচনা হবে বলেও আলোচনায় শিক্ষার্থীদের প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়। এছাড়া কুয়েট শিক্ষার্থীদর বিরুদ্ধে করা মামলার বিষয়টিও প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেয়া হবে শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করা হয়।
অন্যান্য দাবি নিয়েও ভালো আলোচনা হয়েছে বলে দাবি করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র কল্যাণ সম্পাদক অধ্যাপক আব্দুল্লাহ ইলিয়াস আক্তার। তিনি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন বন্ধের আহ্বান জানান, আশা করেন দ্রুতই সমস্যার সমাধান হবে।