অভিযানে বিভিন্ন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড, নকল স্ট্যাম্প এবং পাঁচটি ডিভাইস জব্দ করা হয়েছে।
পুলিশ সুপার মারুফাত হুসাইন রোববার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান। এ ব্যাপারে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ একটি মামলা করেছে বলেও জানান তিনি।
পুলিশ সুপার জানান, আমাদের কাছে তথ্য ছিল উপ-খাদ্য পরিদর্শক পদে নিয়োগ পরীক্ষায় ডিভাইস ব্যবহার করে পরীক্ষা দিবে। এই তথ্যের ভিত্তিতে আমরা কৃষ্ণপদ রায় কে ডিভাইসসহ পরীক্ষাকেন্দ্রে গ্রেফতার করি। তার দেয়া তথ্য অনুযায়ী পরবর্তীতে একটি ছাত্রাবাসে অভিযান চালিয়ে আরো ২ জনকে ডিভাইস, মোবাইলসহ গ্রেফতার করা হয়। এই চক্রটির পিছনে কারা আছে এ নিয়ে পুলিশ তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: বিসিএসের প্রশ্ন ফাঁসে জীবন পাল্টে যায় নিরাপত্তারক্ষী শাহাদতের
গ্রেফতাররা হলেন জেলার বিরল উপজেলার ছাঙ্গুল পূর্ব রামচন্দ্রপুর এলাকার আতুতোষ রায়ের ছেলে কৃষ্ণপদ রায় এবং আরও দুই জন— সবুজ ও মামুন। পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, সবুজ ও মামুন স্থানীয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
আরও পড়ুন: প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনায় পৃথক ৮ মামলায় ৯ জনকে কারাদণ্ড
পুলিশের ধারণা, গ্রেফতাররা একটি সংগঠিত চক্রের অংশ, যারা আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন সরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি করছিল। আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
]]>
৩ সপ্তাহ আগে
৫







Bengali (BD) ·
English (US) ·