খামেনি বলেন, ‘যদি তারা ইহুদিবাদী শাসনের প্রতি সমর্থন সম্পূর্ণরূপে ত্যাগ করে, এখান থেকে (এই অঞ্চল) তাদের সামরিক ঘাঁটি প্রত্যাহার করে এবং এই অঞ্চলে হস্তক্ষেপ করা বন্ধ করে, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সহযোগিতার বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে।’
এর আগে জুনের মাঝামাঝি সময়ে, ইসরাইল ইরানের বিরুদ্ধে তীব্র বোমা হামলা শুরু করে, যার ফলে সংঘাত শুরু হয়। পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে সংক্ষিপ্ত হামলা চালায়।
আরও পড়ুন:ফিলিস্তিনি বন্দিদের নির্যাতন / ভিডিও ফাঁসের অভিযোগে ইসরাইলে সাবেক সেনা কর্মকর্তা গ্রেফতার
ইসরাইলের সাথে ১২ দিনের যুদ্ধে, যার প্রতিক্রিয়ায় ইরান ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালায়, এপ্রিল মাসে শুরু হওয়া তেহরান ও ওয়াশিংটনের মধ্যে পারমাণবিক আলোচনা ভেস্তে যায়।
২৪ জুন থেকে ইরান ও ইসরাইলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর রয়েছে।
ইরান বছরের পর বছর ধরে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছে, বিশেষ করে ২০১৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একটি পারমাণবিক চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসার পর এবং পুনরায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
এদিকে, রোববার ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি আল জাজিরার সাথে এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, তেহরান ওয়াশিংটনের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত, তবে কেবল তার পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে, ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতা নিয়ে কোনো আলোচনা হবে না।
আরও পড়ুন:গাজায় ত্রাণবাহী ট্রাক লুট করার মার্কিন অভিযোগ প্রত্যাখ্যান হামাসের
তিনি আরও বলেন, ‘যখনই আমেরিকানরা সমান এবং পারস্পরিক স্বার্থের ভিত্তিতে আলোচনা করতে প্রস্তুত হবে, তখনই আলোচনা আবার শুরু হতে পারে। তাছাড়া এ ব্যাপারে আমাদের কোনো তাড়াহুড়ো নেই।’
সূত্র: জিও নিউজ।
]]>
৩ সপ্তাহ আগে
৩







Bengali (BD) ·
English (US) ·