ইমনের সেঞ্চুরিতে বড় ব্যবধানে জিতল আবাহনী

১ মাস আগে ১০
মঞ্চটা প্রস্তুত করে দিয়ে গিয়েছিলেন পারভেজ হোসেন ইমন। গুলশান ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে ওপেনিংয়ে নেমে ১২৬ রানে তিনি যখন আউট হন তখন আবাহনী লিমিটেডের দলীয় সংগ্রহ ২৭৩। শেষ পর্যন্ত স্কোর বোর্ডে ৬ উইকেটে ৩২৩ রান তুলতে সমর্থ হয় তারা। ইমনের গড়ে দেওয়া ভিতে চড়ে ১৬২ রানের বড় ব্যবধানে জিতে আবাহনী।

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে রাকিবুল হাসানের ঘূর্ণিতে রান তাড়া করতে নামা গুলশানের ইনিংস থামে ৯ উইকেটে ১৬১ রানে। রায়হান আলী অ্যাবসেন্ট হার্ট হন। আগের ম্যাচে আবাহনী অগ্রণী ব্যাংকের কাছে ৬ উইকেটে হারে, গুলশান মোহামেডানের বিপক্ষে জিতেছিল ১০৭ রানে।


৩২৩ রান বড় সংগ্রহ। এই রান তাড়া করে জয়ের জন্য কাউকে বড় ইনিংস খেলতেই হতো। কিন্তু বিকেএসপির ৪ নম্বর মাঠে গুলশানের কেউ হাফসেঞ্চুরি পর্যন্ত করতে পারেননি। সর্বোচ্চ ৪৯ রান করেছেন ওয়ানডাউনে নামা খালিদ হাসান। ওপেনার জাওয়াদ আবরার ১৮ বলে করেন ৩৬ রান। ৮ নম্বরের নিহাদুজ্জামানের ব্যাট থেকে এসেছে তৃতীয় সর্বোচ্চ ৩৫।


বাকি সবার স্কোরই ২০-এর নিচে। আবাহনীর হয়ে ৪০ রানে ৪ উইকেট নিয়েছেন রাকিবুল। মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর ২৯ রানে শিকার ৩টি।


আরও পড়ুন: হৃদয়-অঙ্কনের ব্যাটে বড় জয় মোহামেডানের


এর আগে ইমন ও জিশান আলমের মধ্যে ৫১ রানের উদ্বোধনী জুটি হয়। জিশান ৩৪ রানে ফিরলে নাজমুল হোসেন শান্তর ইনিংস থামে ৯ রানে। ইমন এরপর মোহাম্মদ মিঠুনের সঙ্গে দেখেশুনে খেলতে থাকেন। ১৭১ রানের জুটির পর আজিজুল হাকিম তামিমের বলে হাবিবুর রহমানকে ক্যাচ দেন মিঠুন। ৬৫ বলে তিনি করেন ৭২ রান। ইমন শিকার হন পায়েলের, তিনি ইনিংস সাজান ৯ চার ও ৮ ছয়ে।


এরপর মাহফুজুর রহমান রাব্বি ১৪ বলে খেলেন ২৮ রানের ক্যামিও। মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ২৮ বলে ৩৫ রান করে অপরাজিত থাকেন। গুলশানের হয়ে আসাদুজ্জামান পায়েল ৩ ও আজিজুল হাকিম ২টি উইকেট নেন।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন