শনিবার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ৪৩টি নির্বাচনী এলাকা থেকে ভোট গণনা শেষ হওয়ার পর কনোলিকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।
বিজয়ী ভাষণে কনোলি বলেন, ‘আমি এমন একজন রাষ্ট্রপতি হব, যিনি শুনবেন, প্রতিফলিত করবেন এবং যখন প্রয়োজন হবে তখন কথা বলবেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘একসঙ্গে আমরা এমন একটি নতুন প্রজাতন্ত্র গড়তে পারি, যা সবার মূল্যায়ন করে।’
কনোলির প্রতিদ্বন্দ্বী হেদার হাম্পফ্রিস ২৯ দশমিক ৫ শতাংশ ভোট পেয়েছেন। ফল প্রকাশের কয়েক ঘণ্টা আগে পরাজয় স্বীকার করে তিনি বলেন, ‘ক্যাথরিন সবার জন্য প্রেসিডেন্ট হবেন। তিনি আমারও প্রেসিডেন্ট হবেন। আমি তাকে অন্তর থেকে শুভকামনা জানাই।’
আরও পড়ুন: আইরিশ র্যাপারের বিরুদ্ধে ‘সন্ত্রাসবাদের’ অভিযোগে মামলা আদালতে খারিজ
৬৮ বছর বয়সি ক্যাথেরিন কনোলি তরুণদের মন জয় করতে পেরেছেন। শুক্রবারের নির্বাচনে বামপন্থি বিরোধী দলগুলোর একটি জোট তাকে সমর্থন দেয়।
কনোলি গাজা যুদ্ধে ইসরাইলের কর্মকাণ্ড নিয়ে সমালোচনা করেছেন। তরুণ ভোটাররা তার প্রো-প্যালেস্টাইন অবস্থান এবং সামাজিক ন্যায়ের প্রতিশ্রুতিকে বিশেষভাবে সমর্থন করেছেন তাকে।
আয়ারল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট দেশের আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং সাংবিধানিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন, তবে সরাসরি আইন বা নীতি প্রণয়নে তার ক্ষমতা নেই।
]]>
৩ দিন আগে
২







Bengali (BD) ·
English (US) ·