আরও ৩ হলের ফলাফল ঘোষণা, ভিপি-জিএসে ছাত্রশিবির এগিয়ে

১ সপ্তাহে আগে
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে এ এফ রহমান, আলাওল ও শাহজালাল হলের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। এই তিনটি হলে ভিপি পদে ছাত্র শিবির সমর্থিত প্যানেলের সহাসভাপতি (ভিপি) ও সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী এগিয়ে রয়েছেন। আর সহ সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে এগিয়ে রয়েছেন ছাত্রদলের প্যানেলের প্রার্থী।

বুধবার (১৫ অক্টোবর) দিবাগত রাত ২টার দিকে এ ফল ঘোষণা করেন নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইকবাল শাহিন খান।


এ এফ রহমান হল


এ এফ রহমান হলে ভিপি পদে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ইব্রাহীম হোসেন পেয়েছেন ৩৮১ ভোট। তার নিকটতম ছাত্রদল প্যানেলের মো. সাজ্জাদ হোসেন ২২৬ ভোট পেয়েছেন।


জিএস পদে ছাত্রশিবির প্যানেলের সাঈদ বিন হাবিব পেয়েছেন ৩৫১ ভোট। তার নিকটতম ছাত্রদল প্যানেলের মো. শাফায়েত হোসেন ২২০ ভোট পেয়েছেন।


এজিএস পদে ছাত্রদল প্যানেলের আইয়ুবুর রহমান পেয়েছেন ৪৪২ ভোট। তার নিকটতম ছাত্রশিবির প্যানেলের সাজ্জাদ হোছন ২৩১ ভোট পেয়েছেন।


আলাওল হল


আলাওল হলে ভিপি পদে ছাত্রশিবির প্যানেলের ইব্রাহীম হোসেন পেয়েছেন ৩৯৩ ভোট। তার নিকটতম ছাত্রদল প্যানেলের মো. সাজ্জাদ হোসেন ২৫২ ভোট পেয়েছেন।


জিএস পদে ছাত্রশিবির প্যানেলের সাঈদ বিন হাবিব পেয়েছেন ৩৯৩ ভোট। তার নিকটতম ছাত্রদল প্যানেলের মো. শাফায়েত হোসেন ২০০ ভোট পেয়েছেন।


এজিএস পদে ছাত্রদল প্যানেলের আইয়ুবুর রহমান পেয়েছেন ৪৭১ ভোট। তার নিকটতম ছাত্রশিবির প্যানেলের সাজ্জাদ হোছন ২২৫ ভোট পেয়েছেন।


আরও পড়ুন: চাকসু নির্বাচনে কত শতাংশ ভোট পড়েছে, জানালেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার


শাহজালাল হল


শাহজালাল হলে ভিপি পদে ছাত্রশিবির প্যানেলের ইব্রাহীম হোসেন পেয়েছেন ৭৭৯ ভোট। তার নিকটতম ছাত্রদল প্যানেলের মো. সাজ্জাদ হোসেন ৪৮১ ভোট পেয়েছেন।


জিএস পদে ছাত্রশিবির প্যানেলের সাঈদ বিন হাবিব পেয়েছেন ৭৮০ ভোট। তাঁর নিকটতম ছাত্রদল প্যানেলের মো. শাফায়েত হোসেন ২৮৫ ভোট পেয়েছেন।


এজিএস পদে ছাত্রশিবির প্যানেলের সাজ্জাদ হোছন পেয়েছেন ৭৮৩ ভোট। তার নিকটতম ছাত্রদল প্যানেলের আইয়ুবুর রহমান ৫৭৯ ভোট পেয়েছেন।


আরও পড়ুন: চাকসু নির্বাচন: ফয়জুন্নেসা হল ও খালেদা জিয়া হলের ফলাফল ঘোষণা


এর আগে নির্বাচন কমিশনের সদস্য সচিব অধ্যাপক কেএম আরিফুল হক সিদ্দিকী জানিয়েছেন, চাকসু নির্বাচনে মোট ভোটের প্রায় ৭০ শতাংশ পড়েছে।


বুধবার সকাল ৯টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয় বিকেল ৪টায়। এবারের নির্বাচনে ব্যবহার করা হয়েছে ওএমআর পদ্ধতি। ভোট গণনার ফলাফল সরাসরি দেখানো হচ্ছে এলইডি স্ক্রিনে। এ জন্য স্থাপন করা হয়েছে ১৪টি এলইডি স্ক্রিন।


উল্লেখ্য, চলমান এই নির্বাচনে চাকসুর ২৬টি পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪১৫ জন প্রার্থী। হল ও হোস্টেল সংসদের ২৪টি পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আরও ৪৯৩ জন। মোট ভোটার সংখ্যা ২৭ হাজার ৫১৬ জন।
 

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন