হজরত মুহাম্মদ (সা.) রমজানের শেষ শুক্রবার জুমার নামাজের পর বিশেষ ইবাদত করতেন। তার উম্মতরা এরই ধারাবাহিকতায় এই দিনে বাদ জুমা নফল নামাজ আদায় করেন এবং বিশেষ মোনাজাত করেন। প্রতিবছরের মতো এবারও জুমাতুল বিদা উপলক্ষে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে অতিরিক্ত মুসল্লিদের নামাজ আদায়ের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: এ মসজিদটিতে ৭০ হাজার মুসল্লি নামাজ পড়তে পারেন
নানা কারণেই মুসলমানদের কাছে জুমাতুল বিদার গুরুত্ব অনেক। রমজান মাস সীমাহীন ফজিলতের মাস। হাদিসে আছে, হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বলেছেন রাসূল (সা.) এরশাদ করেছেন, যখন রমজান মাস আসে আসমানের দরজাগুলো খুলে দেয়া হয় এবং দোজখের দরজাগুলো বন্ধ করে দেয়া হয়, আর শয়তানকে শৃঙ্খলিত করা হয়। (বুখারী, মুসলিম)। তাই সারা বছরে মুমিনের কাছে রমজান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জুমাতুল বিদার মাধ্যমে কার্যত রোজাকে বিদায় জানানো হয়।
]]>