আগে ব্যাট করতে নেমে ৫৭ বলে ৭৫ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন মুশফিকুর রহমি। এছাড়া ফিফটি হাঁকিয়েছেন মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনও। তাওহীদ হৃদয় অবশ্য ব্যাট করেছেন একটু ধীরগতিতে। ৬১ বলে করেছেন ৪২ রান। রনি তালুকদারের ব্যাট থেকে আসে ৪৯ বলে ৪৬ রান। অগ্রণী ব্যাংকের হয়ে ৩ উইকেট শিকার করেছেন আরিফ আহমেদ।
আরও পড়ুন: ডিপিএলে বিতর্কিত আউট, ইচ্ছাকৃতভাবে স্ট্যাম্পিংয়ের শিকার হলেন ব্যাটার!
জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো করতে পারেনি অগ্রণী ব্যাংক। শুরুতেই দুই ওপেনারকে হারিয়ে চাপে পড়ে তারা। স্কোরবোর্ডে ১১ রান জমা হতেই সাজঘরে দুই টপ-অর্ডার।
তিনে ব্যাট করতে নেমে এক প্রান্ত আগলে রেখে খেলতে থাকেন অমিত হাসান। বাকি ব্যাটাররা তেমন সুবিধা করতে পারেননি। ৫৩ বলে ৩৭ রান করেন মার্শাল আইয়ুব। এছাড়া তাইবুর রহমান করেন ২৭ বলে ১৪ রান।
আরও পড়ুন: এবার খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধেই গুরুতর অভিযোগ তুললেন পারটেক্সের কোচ
এক প্রান্ত আগলে রেখে দারুণ ব্যাট করছিলেন অমিত। ফিফটি হাঁকিয়ে ছুটছিলেন সেঞ্চুরির দিকে। এক পর্যায়ে তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগার স্পর্শও করেন তিনি। ১২৩ বলে খেলেন ১০৫ রানের দুর্দান্ত ইনিংস। তবে সেঞ্চুরি করেও শেষ পর্যন্ত দলকে জেতাতে পারেননি।
২১৩ রানের মাথায় অলআউট হয়ে যায় অগ্রণী ব্যাংক। আর তাতেই ৭৪ রানের সহজ জয় পায় মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। দলের হয়ে ৩টি করে উইকেট নেন এবাদত হোসেন এবং মেহেদী হাসান মিরাজ।
]]>