কটিয়াদী উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) লাবনী আক্তার তারানা বুধবার (২৭ আগস্ট) বিকেলে অভিযান চালিয়ে এ জরিমানা করেন।
স্থানীয়রা জানান, এই বালুর ডাইকটি ব্রহ্মপুত্র নদী রক্ষায় সরকারের একটি চলমান প্রকল্প ছিলো। যার মাধ্যমে নদীর নাব্যতা রক্ষায় নদী খনন করা হয়। খননকৃত নদীর এই বালু উত্তোলন করে বৈরাগীরচর গ্রামে ব্রহ্মপুত্র নদীর পাড়ে বিশাল বড় একটি বালুর ডাইক তৈরি হয়। যা পরে সরকারি নিলামের মাধ্যমে বিক্রির সিদ্ধান্ত হয়।
আরও পড়ুন: এসআইয়ের থাপ্পড়ে কানের পর্দা ফাটল যুবদল নেতার
এই বালুর ডাইক থেকে অবৈধ ভাবে মসূয়া ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি জহিরুল ইসলাম (জহির মেম্বার) এর ছত্রছায়ায় বালু বিক্রি চলছিল।
স্থানীয়রা জানান , ১০ কোটি টাকার বালুর ডাইক থেকে এরই মধ্যে ৬ কোটি টাকার বালু বিক্রি হয়ে গেছে।
আরও পড়ুন: যুবদল নেতা মামুন কারাগারে, রয়েছে ৪২৬ মামলা
সহকারী কমিশনার (ভূমি) লাবনী আক্তার তারানা জানান, অবৈধ ভাবে সরকারী বালুর ডাইক থেকে বালু বিক্রয় করে আসছেন মসূয়া ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি জহিরুল ইসলাম আমরা এমন একটি অভিযোগ পাই। ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পাই। তিনি অবৈধ কাগজ পত্র তৈরি করে দীর্ঘদিন ধরে সরকারি বালু বিক্রয় করে আসছেন। তাকে বালু মহল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ এর ১৫ (১) ধারায় ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
এসময় জহির মেম্বারের একটি ভেকু মেশিন ও বালু স্থানীয় চেয়ারম্যানের জিম্মায় রাখা হয়।
]]>