আটক দুজন হলেন, কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক ও হল সুপার মো. জয়নাল আবেদিন এবং গণিত বিভাগের প্রভাষক ও পরীক্ষা কমিটির সদস্য মো. হাবিবুর রহমান।
প্রশাসন জানায়, গত ১৩ জুলাই এইচএসসির পদার্থবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা চলাকালে ওই দুই শিক্ষক কলেজের অফিসকক্ষে বসে শিক্ষার্থীদের ওএমআর খাতা পূরণ করে দেন। বৃহস্পতিবার দুপুর ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত সিসিটিভি ফুটেজে তাদের এই কার্যকলাপ ধরা পড়ে। পরে তারা নিজেরাও দোষ স্বীকার করেন। এরপর তাদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
আরও পড়ুন: বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশন নিয়ে নতুন পরিপত্র
ইউএনও জাকির হোসাইন বলেন, প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় দুজনকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে নিয়মিত মামলা করা হচ্ছে। বিভাগীয় ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হবে।
কলেজ অধ্যক্ষ মো. হোসেন আলী চৌধুরী বলেন, তাদের কাজ শিক্ষক সমাজের জন্য লজ্জার। আমি নিজেই বাদী হয়ে মামলা করব।
আরও পড়ুন: সাত শিক্ষকের বিদ্যালয়ে ৫ পরীক্ষার্থী, চারজনই ফেল
তারাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. টিপু সুলতান জানান, শিক্ষকেরা হয়তো কারও অনুরোধে বা স্বজনপ্রীতির কারণে এমন কাজ করেছেন। সিসিটিভিতে বিষয়টি ধরা পড়েছে। কলেজ কর্তৃপক্ষ মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
]]>