সোমবার (২১ জুলাই) রাতে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, যে ১৭ জন নিহত হওয়ার তথ্য পেয়েছি, তারা সবাই শিশু। এর মধ্যে ৭ জনের লাশ শনাক্ত করা যায়নি। তাদের পরিচয় শনাক্ত করতে ডিএনএ পরীক্ষা লাগবে।
আহত শিশুর সংখ্যা ১০০ জনের বেশি জানিয়ে তিনি আরও বলেন, শুধুমাত্র ইনফেকশনের কারণে অনেকে মারা যেতে পারে। তাই হাসপাতালের ভেতরে সবাই প্রবেশ না করার অনুরোধ করছি।
তিনি আরও জানান, হাসপাতালে চিকিৎসাধীনদের মধ্যে প্রাথমিক মূল্যায়নে ২৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
আরও পড়ুন: মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত, সারাদিন যা যা ঘটলো
এ সময় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন বলেন, আগামীকাল রক্তের প্রয়োজন হবে। তাই আজ আর কারও কাছ থেকে রক্ত সংগ্রহ করা হচ্ছে না।
এদিকে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর) আইএসপিআর জানায়, বিধ্বস্ত বিমানটি দুপুর ১টা ৬ মিনিটে উড্ডয়ন করেছিল। কিছুক্ষণের মধ্যেই এটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। দুর্ঘটনার কারণ জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে। বিমানটির পাইলট ছিলেন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। বিমানে তিনি একাই ছিলেন। দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত পাইলটসহ ২০ জনের প্রাণহানি ও ১৭১ জন আহতের তথ্য জানিয়েছে আইএসপিআর।
]]>