জানা গেছে, স্বাধীনতার পর থেকে কোটালীপাড়া থানা ভবনের পাশের পরিত্যক্ত জমিতে আশ্রয় নিয়ে বসতি গড়ে তোলে কয়েকটি পরিবার। তারা তখন থানার বাবুর্চি ও পরিচ্ছন্নতাকর্মী হিসেবে দিনমজুরিতে কাজ করতেন। পরবর্তীতে তাদের আত্মীয়-স্বজনও সেখানে ঘর তুলে বসবাস শুরু করেন।
থানার জমি দখল করে থাকা ১৩টি পরিবারকে জমি ছাড়তে বহুবার নোটিশ দেয়া হলেও তারা গড়িমসি করছিলেন। সম্প্রতি কোটালীপাড়া থানা পুলিশ তাদের সঙ্গে আলোচনা করে জমি ছাড়ার অনুরোধ জানায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত শনিবার (৩০ আগস্ট) পরিবারগুলো স্বেচ্ছায় অন্যত্র চলে যায়। পরে মঙ্গলবার থানা পুলিশ আনুষ্ঠানিকভাবে দখলমুক্ত জমি বুঝে নেয়।
আরও পড়ুন: গোপালগঞ্জে বিয়ে করতে গিয়ে বিজিবি সদস্য ধরা
কোটালীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার হাফিজুর রহমান বলেন, ‘দীর্ঘদিন পর আমরা থানার জমি বুঝে পেলাম। আমাদের ফোর্সের আবাসন সংকট রয়েছে। জমি বেদখলে থাকায় ভবন নির্মাণ করা সম্ভব হচ্ছিল না। এখন এ জমি আমাদের পুলিশ সদস্যদের জন্য আবাসনসহ প্রয়োজনীয় কাজে ব্যবহার করা হবে।’
]]>