ষষ্ঠ ওভারের দ্বিতীয় বলে কুলদীপ যাদবকে ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে আউট হন ইমন। সীমানার কাছে অভিষেক শর্মাকে ক্যাচ দেন তিনি। জাসপ্রিত বুমরাহকে ছক্কা মারা ইমন ১৯ বলে আউট হন ২১ রান করে। তাওহীদ হৃদয় হাত খোলার আগেই অক্ষর প্যাটেলের শিকার হন। ১০ বলে তিনি করেন মাত্র ৭।
শামিম হোসেন সাধারণত ফিনিশিংয়ে নামেন। এদিন তাকে প্রমোশন দিয়ে পাঠানো হয় জাকের আলীর আগে। ৩ বল খেলে তিনি রানের খাতাই খুলতে পারেননি। বরুণ চক্রবর্তীর বলে আউট হন বোল্ড হয়ে। অন্যপ্রান্তে একের পর এক উইকেট পড়লেও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়ের নায়ক সাইফ হাসান বাংলাদেশকে লড়াইয়ে রেখেছেন।
আরও পড়ুন: টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে গেলেন মোস্তাফিজ
জাকের আলী রানআউট হওয়ার পর সাইফ ৩ চার ও ৪ ছয়ের মারে ৩৬ বলে হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। তিন বলের ব্যবধানে তার দুই ছয়ে বাংলাদেশ ১৩.৪ ওভারের মধ্যে ১০০ রানের মাইলফলকে পৌঁছে। ১৪ ওভারে রান এখন ১০২। জয়ের জন্য ৩৬ বলে করতে হবে ৬৭ রান।
ভারত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে করেছিল ১৬৮ রান। সর্বোচ্চ ৭৫ রান করেন ওপেনিংয়ে নামা অভিষেক শর্মা। বাংলাদেশের হয়ে রিশাদ হোসেন নেন ২ উইকেট।