এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লাদাখের সিয়াচেন হিমবাহ বেস ক্যাম্প এবং গুজরাটের কচ্ছ এলাকায়ও পাকিস্তানি ড্রোন দেখা গেছে। দুটি ড্রোনের মধ্যে প্রায় ১ হাজার ৪০০ কিলোমিটার দূরত্ব রয়েছে, যা আক্রমণের বিস্তৃতি তুলে ধরে।
মুখপাত্র কর্নেল কুরেশি বলেন, পঞ্চাশটি ড্রোন বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার গুলিতে ভূপাতিত হয়েছে। রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি জ্যাম করে আরও ২০টি নিস্ক্রিয় করা হয়েছে।
এনডিটিভি বলছে, বেশিরভাগ ড্রোনই নিরস্ত্র ছিল, যা ইঙ্গিত দেয়, পাকিস্তান হয়তো ভারতের প্রতিরক্ষা পরীক্ষা করেছে। তবে অনেক ড্রোনেই ক্যামেরা লাগানো ছিল, যা পাকিস্তানের গ্রাউন্ড স্টেশনগুলোতে ফুটেজ শেয়ার করতে পারে।
আরও পড়ুন: ভারতে হামলার খবর ভুয়া, দাবি পাকিস্তানের
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, হামলায় পাকিস্তান অ্যাসিগার্ড সঙ্গার ড্রোন ব্যবহার করেছে। প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের মতে, এগুলো দিনে ও রাতে সামরিক ও নিরাপত্তা অভিযানে কার্যকরভাবে ব্যবহার করা যায়। এর পাল্লা ৫ কিলোমিটার।
কর্নেল কুরেশি বলেন, শত শত ড্রোনের সবকটিই ভারতের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা বাধা দিয়েছিল বা নিস্ক্রিয় করেছিল- যা যুদ্ধবিরতি চুক্তির স্পষ্ট লঙ্ঘন ছিল।
তিনি আরও বলেন, জম্মু ও কাশ্মীরে নিয়ন্ত্রণ রেখাজুড়ে অব্যাহত ছোট অস্ত্রের গুলিবর্ষণ এবং কামানের গোলাবর্ষণও চলেছে। সেখানে একজন সৈনিকসহ ১৬ জন ভারতীয় নিহত হয়েছেন।
]]>