১ সপ্তাহে আগে
৩
এ সময়ের পর থেকে কারো কাছে সাদাপাথর পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ পাথর উদ্ধার ও প্রতিস্থাপনের কাছে সর্বাত্মক সহযোগিতার জন্য কোম্পানীগঞ্জ ও সিলেট সদর উপজেলার স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসক সারওয়ার আলম জানান, এখনও কোম্পানীগঞ্জ ও সিলেট সদর উপজেলায় কিছু পাথর অনেকেই লুকিয়ে রেখেছেন। এসব পাথর উদ্ধারে শনিবার এই দুই উপজেলায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সভা করা হয়েছে। সভাশেষে তিনটি সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে আগামী মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) বিকেল ৫টার মধ্যে যাদের কাছে এখনও সাদাপাথর রয়েছে। তারা নিজ খরচে, নিজ উদ্যোগে ভোলাগঞ্জ সাদাপাথর এলাকায় পৌঁছে দেবেন। যেহেতু জনপ্রতিনিধিরা সরকারের অংশ, তাই এই পাথর উদ্ধারে তাদেরও দায় রয়েছে। যার যার এলাকায় খোঁজখবর নিয়ে সেই পাথর সাদাপাথরে পৌঁছানোর বিষয়ে উদ্যোগ নেবেন তারা। ইতিমধ্যে এই দুই উপজেলায় মাইকিং করে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। এ সময়ের পর যার কাছে সাদাপাথর পাওয়া যাবে, তার বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
আরও পড়ুন: সাদাপাথরকে সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় আনা হবে: জনপ্রশাসন সচিব
নির্ধারিত সময়ের পর যে এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাথর পাওয়া যাবে। সেই এলাকার জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান জেলা প্রশাসক সারওয়ার আলম।
সেই সঙ্গে তিনি বলেন, ‘এই প্রক্রিয়ার মধ্যেই পাথর লুটের মূলহোতাদের আইনের আওতায় আনার কাজও চলবে।’
Bengali (BD) · 
English (US) ·