২০২৮ ইউরোর দিনক্ষণ ও ভেন্যু ঘোষণা করলো উয়েফা

৩ দিন আগে
২০২৮ ইউরোর দিনক্ষণ ও ভেন্যু ঘোষণা করেছে ইউরোপিয়ান ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা— উয়েফা। ৯ জুন কার্ডিফে পর্দা উঠবে মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের আসর। আর ৯ জুলাই ঐতিহাসিক ওয়েম্বলিতে অনুষ্ঠিত হবে মেগা ফাইনাল। ইংল্যান্ড, ওয়েলস, স্কটল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ডের ৮টি ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে ম্যাচগুলো। আয়োজক হতে পেরে উচ্ছ্বসিত ইংলিশরা।

ইউরোপের বিশ্বকাপ খ্যাত ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ নিয়ে অপেক্ষায় থাকেন ফুটবল ভক্তরা। ইউরোপের শীর্ষ দেশগুলো অংশ নেয় এই টুর্নামেন্টে। গেল আসরে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে শিরোপা জিতেছে স্পেন।

 

২০২৮ ইউরোর দিনক্ষণও চূড়ান্ত করে ফেলেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। ৯ জুন মাঠে গড়াবে টুর্নামেন্ট। হোস্ট হিসেবে ইংল্যান্ডের সঙ্গে আছে ওয়েলস, আয়ারল্যান্ড ও স্কটল্যান্ড। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ও ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে কার্ডিফে।

 

২৪টি দেশ লড়বে একটি ট্রফির জন্য। মোট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ৫১টি। ৮টি শহরের মাঝে আছে বার্মিংহ্যাম, ডাবলিন, গ্লাসগো, লিভারপুল, ম্যানচেস্টার ও নিউক্যাসেল। লন্ডনে অনুষ্ঠিত উয়েফার সভার পর বিষয়গুলো জানানো হয় গণমাধ্যমে। যেখানে উপস্থিত ছিলেন উয়েফার প্রেসিডেন্ট অ্যালেজেন্ডার সেফেরিন।

 

আরও পড়ুন: প্রায় ১৫৯ কোটি টাকা খরচে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ম্যাচ আয়োজন অ্যাঙ্গোলার

 

টুর্নামেন্টের ফাইনালে অনুষ্ঠিত হবে ঐতিহাসিক ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে। তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২ জুলাই। স্বাধীন এক বিশ্লেষণে দেখা গেছে ২০২৮ থেকে ২০৩১ সালের মধ্যে এই টুর্নামেন্ট দিয়ে সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে প্রায় ৩ দশমিক ৬ বিলিয়ন পাউন্ড আয় করবে তারা। টুর্নামেন্ট আয়োজনের সুযোগ পেয়ে উচ্ছ্বসিত ইংল্যান্ড।

 

স্বাগতিক হলেও ইংল্যান্ড, ওয়েলস, আয়ারল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডকে খেলতে হবে কোয়ালিফায়ার। যেহেতু হোস্ট হিসেবে মাত্র ২টি স্পট খালি তাই তাদের কোয়ালিফাই করতে হবে বাছাই পর্ব খেলে।

 

৬ ডিসেম্বর ২০২৬ আয়ারল্যান্ডের বেলফাস্টে অনুষ্ঠিত হবে কোয়ালিফায়ারের ড্র। জার্মানিতে আয়োজিত ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপে কোয়ালিফাই করতে পারেনি ওয়েলস ও আয়ারল্যান্ড।

 

আরও পড়ুন: ইংল্যান্ডের তিন বড় তারকার একসঙ্গে বিশ্বকাপ খেলা অনিশ্চিত

 

এদিকে উয়েফার অনুষ্ঠান চলাকালীন ইসরাইলকে নিয়ে বিক্ষোভ করেছেন সমর্থকরা। ফিলিস্তিনে মানবতা বিরোধী হত্যাযজ্ঞ চালানোর কারণে উয়েফা থেকে দলটিকে বাদ দেওয়ার দাবি জানান তারা। এ সময় তারা ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে দেশটিকে সমর্থন জানান এবং ইসরাইল বিরোধী স্লোগান দেন।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন