১৭ আগস্ট: ইতিহাসে এই দিনে আলোচিত যা ঘটেছিল

৪ সপ্তাহ আগে
প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই সেখানে স্থান পায়, যা কিছু ভালো, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। ইতিহাস আমাদের পথ দেখায় নতুন নতুন দিগন্তের।

আজ ১৭ আগস্ট ২০২৫, রোববার। নানা উল্লেখযোগ্য ঘটনার দিক থেকে ইতিহাসে এই দিনটিও গুরুত্বপূর্ণ ও স্মরণীয়। আসুন, একনজরে জেনে নেয়া যাক ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

 

ঘটনাবলি


১৮১৫ - কলকাতা শহর থেকে ষাঁড় বহিষ্কারের জন্য আইন প্রণীত হয়।

১৮৩৬ - ব্রিটেনে জন্ম, মৃত্যু ও বিবাহ নিবন্ধীকরণ শুরু হয়।

১৯০১ - বেঙ্গল থিয়েটার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় পুনরায় এটি অরোরা থিয়েটার নামে চালু হয়।

 

আরও পড়ুন: কেন ডলারের চেয়ে স্বর্ণকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো?

 

১৯১০ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গীতাঞ্জলি বাংলায় প্রথম প্রকাশিত হয়।

১৯১৮ - বলশেভিক আন্দোলনের নেতা মইসি উরুৎস্কি নিহত হন।

১৯৪৫ - হল্যান্ডের উপনিবেশের বিরুদ্ধে ইন্দোনেশিয়ার জনগণ আন্দোলন শুরু করে।

১৯৪৫ - ইন্দোনেশিয়া স্বাধীনতা লাভ করে।

১৯৪৭ - ভারত স্বাধীন হওয়ার পর ভারতে নিয়োজিত ব্রিটিশ বাহিনীর প্রথম ব্যাটালিয়ন স্বদেশের উদ্দেশ্যে ভারত ত্যাগ করে।

১৯৬০ - আটলান্টিক মহাসাগরের তীরে পশ্চিম আফ্রিকার দেশ গ্যাবন স্বাধীনতা লাভ করে।

১৯৮২ - জার্মানিতে প্রথম কমপ্যাক্ট ডিস্ক উন্মোচিত হয়।

১৯৮৭ - ব্রিটিশ কারাগারে আটক হিটলারের সহকারী রুডলফ হেস আত্মহত্যা করে।

১৯৮৮ - পাকিস্তানের সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউল হক এবং পাকিস্তানে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত আরনল্ড রাফের বিমান দুর্ঘটনায় নিহত হন।

১৯৯৯ - তুরস্কে এক ভয়াবহ ভূমিকম্পে ১৭ হাজার মানুষ নিহত হয়।

২০০৫ - বাংলাদেশের ৬৩টি জেলার ৩০০টি স্থানে প্রায় ৫০০ হাতে তৈরি বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।

২০০৬ - পাবনায় বন্দুকযুদ্ধে ১০ জন নিহত।

২০০৮ - গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে ব্যাডমিন্টন - পুরুষদের একক ব্যাডমিন্টনে পুরুষদের সিঙ্গলসের ফাইনাল খেলা। একই দিনে ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে সাঁতার – মহিলাদের ৫০ মিটার ফ্রিস্টাইল মহিলাদের ৫০ মিটার ফ্রিস্টাইল সাঁতার প্রতিযোগিতার ফাইনালে ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে জার্মানির ব্রিটা স্টিফেন ২৪.০৬ সেকেন্ড সময়ে নতুন অলিম্পিক রেকর্ড গড়ে স্বর্ণপদক পান।

 

জন্ম


১৭৬১ - উইলিয়াম কেরি ব্রিটিশ খ্রিষ্টান ধর্মপ্রচারক, বাংলায় গদ্য পাঠ্যপুস্তকের প্রবর্তক।

১৮০১ - ফ্রেডরিকা ব্রেমার, সুইডিশ লেখক ও নারীবাদী সংস্কারক।

১৮৬৬ - মাহবুব আলি খান, ষষ্ঠ আসাফ জাহ, হায়দ্রাবাদের ষষ্ঠ নিজাম।

১৮৭৮ - রেজি ডাফ, অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন।

১৮৭৯ - স্যামুয়েল গোল্ডউইন, পোলীয় মার্কিন চলচ্চিত্র প্রযোজক।

১৯২০ - সুনীলকুমার মুখোপাধ্যায় , নৌ-বিদ্রোহের অন্যতম বিপ্লবী শহীদ।

১৯৩২ - বিদ্যাধর সূর্যপ্রসাদ নাইপল, ভারতীয়-নেপালি বংশোদ্ভূত ত্রিনিদাদীয় সাহিত্যিক।

১৯৩২ - মুর্তজা বশীর, বাংলাদেশি চিত্রশিল্পী।

১৯৪০ - শবনম, বাংলাদেশি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।

১৯৪৩ - রবার্ট ডি নিরো, মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেতা, ও পরিচালক।

১৯৭২ - হাবিবুল বাশার, বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক।

১৯৯১ - অস্টিন বাটলার, একজন মার্কিন অভিনেতা।

১৯৯২ - পেইজ (কুস্তিগির), একজন ইংরেজ পেশাদার কুস্তিগির এবং অভিনেত্রী।

১৯৯৩ - সিন্তা লরা, ইন্দোনেশিয়ান-জার্মান অভিনেত্রী, ইলেক্ট্রোপপ গায়িকা এবং মডেল।

১৯৯৩ - এদেরসন মোরায়েস, একজন ব্রাজিলীয় পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়।

১৯৯৪ - টাইসা ফারমিগা, একজন আমেরিকান অভিনেত্রী।


মৃত্যু


১৭৮৬ - প্রুশিয়ার রাজা ফ্রেডেরিখ দ্য গ্রেট (দ্বিতীয়)।

১৮৫০ - হোজে দে সান মার্টিন, আর্জেন্টাইন জেনারেল এবং পেরুর প্রথম রাষ্ট্রপতি।

১৯০৮ - রাদ্বয়ে ডোমানোভিচ, একজন সার্বিয় লেখক, সাংবাদিক এবং শিক্ষক।

১৯০৯ - মদন লাল ধিংড়া, ভারতের অগ্নিযুগের বিপ্লবীর ফাঁসি হয়।

১৯৪৯ - পুলিনবিহারী দাস ঢাকা অনুশীলন সমিতির প্রতিষ্ঠাতা।

 

আরও পড়ুন: ব্যাগেজ রুলসে যেসব সংশোধনী এলো

 

১৯৬৯ - অটো ষ্টের্ন, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী।

১৯৭৩ - মার্কিন ঔপন্যাসিক ও কবি কনর্যাড এইকিন।

১৯৮৪ - আচার্য চিন্ময় লাহিড়ী, বিশিষ্ট শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী।

১৯৮৮ - মুহাম্মদ জিয়া-উল-হক, ব্রিটিশ ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের জলন্ধর এলাকায় জন্মগ্রহণকারী পাকিস্তানের বিশিষ্ট জেনারেল ছিলেন।

২০০৪ - নিমাইসাধন বসু বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ ও বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য।

২০০৬ -শামসুর রাহমান, প্রখ্যাত বাংলাদেশি কবি।

২০০৬ - আনোয়ার পারভেজ, বাংলাদেশি সুরকার, সঙ্গীত পরিচালক, ও সংগীতজ্ঞ।

২০২০ - পণ্ডিত যশরাজ ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী।

২০২০ - নিশিকান্ত কামাত, ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা, পরিচালক ও অভিনেতা।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন