বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে কাতার ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।
বিবৃতিতে হামাস জানায়, আইসিসি থেকে বেরিয়ে যাওয়া ‘আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচারের নীতির প্রতি আঘাত এবং দ্বৈত নীতির প্রতিফলন।’
আরও পড়ুন:গাজা যুদ্ধ ‘আগামীকালই’ শেষ হতে পারে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
এই সিদ্ধান্ত আন্তর্জাতিক বিচার ব্যবস্থাকে খাটো (আন্ডারমাইনস) করে এবং দায়মুক্তিকে উৎসাহিত করে বলেও জানানো হয়।
গাজায় যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আইসিসির গ্রেফতারি পরোয়ানা থাকা সত্ত্বেও নেতানিয়াহু রাষ্ট্রীয় সফরে হাঙ্গেরি যান। বৃহস্পতিবার সেখানে নেতানিয়াহুর পৌঁছানোর কয়েক ঘণ্টা পর আইসিসি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয় হাঙ্গেরি।
আইসিসি গত নভেম্বরে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। এর অল্প কিছুদিনের মধ্যে নেতানিয়াহুকে আমন্ত্রণ জানান হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবান। তখনই তিনি বলেছিলেন, ‘আমার দেশে এই পরোয়ানার কোনো কার্যকারিতা থাকবে না।’
নভেম্বরে, আইসিসির বিচারকরা বলেছিলেন, ‘ইসরাইল এবং হামাসের মধ্যে সংঘাতে যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের যে অভিযোগ ইসরাইলের বিরুদ্ধে উঠেছে তার দায়ভার নেতানিয়াহুর ওপর বর্তায়।
আরও পড়ুন:গাজায় জাতিসংঘ চালিত ক্লিনিকে বিমান হামলা, বহু হতাহত
তবে নেতানিয়াহু আইসিসির সিদ্ধান্তকে ‘ইহুদি-বিদ্বেষ বলে নিন্দা করেছেন।
]]>