বুধবার (৮ অক্টোবর) দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান।
দুদকের অনুসন্ধানে বলা হয়েছে, দিলীপ কুমার আগরওয়ালা ১১২ কোটি ৪৭ লাখ ২৮ হাজার ৪০৭ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন এবং ৩৪টি ব্যাংক হিসাবে ৭৫৫ কোটি ৩০ লাখ ৫৬ হাজার ২৬৩ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন।
তার স্ত্রী সবিতা আগরওয়ালা ৪৫ কোটি ৭০ লাখ ৬৭ হাজার ২৮৭ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন এবং আটটি ব্যাংক হিসাবে ২১৩ কোটি ২৮ লাখ ৭৩ হাজার ৯২৭ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন।
আরও পড়ুন: কেনাকাটায় ৪ কোটি টাকার অনিয়ম: পশ্চিমাঞ্চল রেল ভবনে দুদকের অভিযান
এছাড়া বাজুসের সাবেক সভাপতি এনামুল হক খান ২ কোটি ৪৭ লাখ ৬২ হাজার ৬৫১ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন এবং ১২টি ব্যাংক হিসাবে ১৪৪ কোটি ৪৭ লাখ ৩৪ হাজার ২৪২ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন।
তার স্ত্রী শারমিন খানের বিরুদ্ধে ৭ কোটি ৩৭ লাখ ৮৭ হাজার ৯৬৩ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন এবং ৭টি ব্যাংক হিসাবে ৫ কোটি ২২ লাখ ৯০ হাজার ১৬৮ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন রয়েছে বলেও দুদকের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে।
]]>