শুক্রবার (৬ জুন) সকাল ৮টায় উপজেলা শহরের ফুটবল মাঠে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। ঈদের ইমামতি করেন মাওলানা রেজাউল ইসলাম।
আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সৌদি আরবের সময়ের সঙ্গে মিল রেখে তারা কয়েক বছর ধরেই ঈদ জামাতের আয়োজন করে আসছেন। এবারও দখলপুর, নারায়নকান্দি, বৈঠাপাড়া, বোয়ালিয়া, চটকাবাড়ীয়া, পারফলসী ও পায়রাডাঙ্গা এলাকার শতাধিক মুসল্লি এই ঈদের জামাতে অংশ নেন।
ঈদ জামাত কমিটির সদস্য শাখাওয়াত হোসেন বলেন, আগে ঈদের জামাত আয়োজনের জন্য থানা থেকে অনুমতি নিতে হতো। এখন শুধু মোবাইলেই জানিয়ে দিই। প্রথম দিকে একটু ভয় লাগত, এখন আর সেই ভয় নেই।
আরও পড়ুন: পটুয়াখালীর ৩৫ গ্রামে ঈদুল আজহা উদ্যাপন
স্থানীয় মুসল্লি মো. হারুনুর রশিদ বলেন, গত ২২ বছর আমরা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে হরিণাকুণ্ডুতে ঈদের নামাজ আদায় করে আসছি। একসময় শুধু এখানে জামাত হতো, এখন পায়রাডাঙ্গা ও নিত্যনন্দনপুরসহ তিনটি স্থানে ঈদের জামাত হয়।
আয়োজক কমিটির সভাপতি আ. ন. ম. বজলুর রহমান বলেন, ওআইসিসহ বিশ্বের বেশিরভাগ মুসলিম আজ ঈদ উদ্যাপন করছেন। আমরা রাসুল (সা.)-এর সুন্নাহ অনুসরণ করি, তাই তাঁর দেখানো পথেই ঈদ উদযাপন করছি।
নামাজ শেষে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর শান্তি, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়। খুতবায় ইমাম কোরবানি ও ত্যাগের তাৎপর্য তুলে ধরেন।
]]>