সুস্থভাবেই লাওস পৌঁছেছেন আফঈদারা

৩ দিন আগে
নারী এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপের বাছাইপর্বে অংশ নিতে বাংলাদেশ দল এখন লাওসে। শনিবার (২ আগস্ট) দুপুর দেড়টায় ঢাকা থেকে লাওসের উদ্দেশ্যে রওনা হন আফঈদারা। পরে থাইল্যান্ডে ঘণ্টা দেড়েক যাত্রা বিরতির পর নির্ধারিত সময়েই লাওসে পৌঁছান তারা।

বাফুফের পাঠানো এক ভিডিও বার্তায় দলের সহকারী কোচ মাহবুবুর রহমান লিটু বলেন, ‘আমরা সবাই সুস্থ রয়েছি। আগামীকাল সকাল থেকে অনুশীলন শুরু হবে। আমাদের জন্য দোয়া করবেন যেন ভালো ফলাফল নিয়ে ফিরতে পারি।’ 

 

আগামী ৬ থেকে ১০ আগস্ট লাওসে অনুষ্ঠিত হবে টুর্নামেন্টের বাছাই। বাংলাদেশের গ্রুপে রয়েছে স্বাগতিক লাওস, দক্ষিণ কোরিয়া ও তিমুরলেস্তে। তবে দক্ষিণ কোরিয়া শক্তিশালী হলেও বাকি দুই দল খুব একটা কঠিন প্রতিপক্ষ নয়। তবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাধা কোরিয়া।  

 

আরও পড়ুন: ‘বালক’ হিসেবে টটেনহ্যামে ঢোকা সন দল ছাড়ছেন ‘পুরুষ’ হয়ে

 

৬ আগস্ট স্বাগতিক লাওসের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ। এরপর ৮ আগস্ট তিমুরলেস্তের বিপক্ষে। গ্রুপের শেষ ম্যাচ ১০ আগস্ট দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে।  

 

বাছাই পর্বে প্রতি গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন ও সেরা তিন রানার্স আপ দল মূল পর্বে খেলবে। বাংলাদেশের গ্রুপে শক্তিশালী দক্ষিণ কোরিয়া থাকায় রানার্স আপ হওয়াই তাদের মূল লক্ষ্য। এজন্য লাওস ম্যাচই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। 

 

দলের কোচ পিটার বাটলার জানিয়েছেন, ‘লাওসের বিপক্ষে ৬ আগস্টের উদ্‌বোধনী ম্যাচটিই হবে টুর্নামেন্টের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই ম্যাচে জয় পেলে বাংলাদেশের সামনে বাছাইপর্বে ভালো কিছু করার সম্ভাবনা তৈরি হবে।  

 

আরও পড়ুন: মেসির সঙ্গে একই ক্লাবে খেলার স্বপ্নপূরণ করতেই মায়ামিতে ডি পল

 

তিমুরলেস্তের বিপক্ষে ম্যাচটি সহজ ধরা হলেও দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটি হবে মূলত অভিজ্ঞতা ও সিনিয়র এশিয়ান কাপের প্রস্তুতির অংশ। সেখানে ফলাফল নয়, গুরুত্ব পাবে খেলোয়াড়দের মানসিক ও কৌশলগত প্রস্তুতি।  

 

এই আসরের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে ধারাবাহিকতা ধরে রাখায় মূল লক্ষ্য। সেই সাথে দীর্ঘমেয়াদে নারী ফুটবলে বাংলাদেশের অবস্থান আরও মজবুত করার লক্ষ্যও রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাফুফের কর্তারা।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন