আটক শিকারিরা হলেন বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার শগুনা গ্রামের তারাপদ পালের ছেলে মনোজ পাল (৪২), বাইনতলা গ্রামের আ. হামিদের ছেলে মুজিবুর রহমান (৫৬), চাঁনপুর গ্রামের তাজুল ইসলামের ছেলে মুনাফ আলী মোল্লা (২২), একই গ্রামের খাদেম শেখের ছেলে মোজাম্মেল শেখ (৫২), বারইপাড়া গ্রামের কানা বাবুর ছেলে খান তামিম (২০), সত্তার মল্লিকের ছেলে ওহিদ মল্লিক (৩৬) ও মোংলা উপজেলার জয়মনি গ্রামের সুন্দর আলীর ছেলে আলী হোসেন (৪৫)।
এ সময় তাদের কাছ থেকে বন বিভাগের পতাকাসহ দুটি ট্রলার, ১০০টি হরিণ শিকারের ফাঁদ, একটি মই জাল, একটি করাত, ২০টি কন্টেইনার, দুটি ড্রাম, একটি নোঙর, তিনটি ত্রিপল, দুটি বড় পাতিল ও দুটি ককসিট জব্দ করা হয়।
আরও পড়ুন: সুন্দরবন ১০৬ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
বাগেরহাটের সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের কর্মকর্তা (ডিএফও) মো. রেজাউল করিম চৌধুরী জানান, গভীর রাতে কোকিলমনি টহল ফাঁড়ির হোন্দলের বনাঞ্চলে ফাঁদ পেতে হরিণ শিকারের প্রস্তুতি নিচ্ছিল একটি চক্র। এ সময় বন বিভাগের কর্মকর্তারা অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন সরঞ্জামসহ সাতজন শিকারীকে আটক করেন।
আটক শিকারিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের পূর্বক রোববার (২ নভেম্বর) বাগেরহাট আদালতে তোলা হলে আদালত তাদেরকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়। এর আগে গত সপ্তাহে (২৫ অক্টোবর) সুন্দরবন থেকে ১০৬ কেজি হরিণের মাংস ও ফাঁদসহ এক হরিণ শিকারিকে আটক করে কোস্ট গার্ড।
]]>
১ সপ্তাহে আগে
৪







Bengali (BD) ·
English (US) ·