বুধবার (১৪ মে) জেদ্দার ইসলামিক পোর্টে ভিড়েছে এই বিশেষ জাহাজ, যাতে ছিল সুদান থেকে আগত ১,৪০৭ জন যাত্রী।
হজযাত্রীদের স্বাগত জানাতে জেদ্দা বন্দরে উপস্থিত ছিলেন পরিবহন ও সরবরাহ বিষয়ক মন্ত্রী জনাব আহমেদ বিন সুফিয়ান আল-হাসান, বন্দর কর্তৃপক্ষের (মাওয়ানি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মাজেন বিন আহমেদ আল-তুর্কি এবং অন্যান্য সরকারি কর্মকর্তা।
জেদ্দায় আগত হজযাত্রীদের জন্য বন্দর এলাকায় নেওয়া হয়েছে ব্যাপক প্রস্তুতি। যাত্রী অভ্যর্থনা, প্রবেশ, লাগেজ সংগ্রহসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাড়ানো হয়েছে কার্যক্ষমতা।বন্দরে হজযাত্রীদের সেবায় স্থাপন করা হয়েছে ১০০টি পাসপোর্ট কাউন্টার। লাগেজ পরিবহনের জন্য রয়েছে ৩০০টি যানবাহন। জাহাজ পরিচালনা ও ডকিংয়ের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৯টি সামুদ্রিক টাগ এবং ১২টি সহায়ক জাহাজ।
আরও পড়ুন: এবার হজে গিয়ে ৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত রয়েছে ২৪টি নিরাপত্তা টহল বাহিনী, ১৩টি অ্যাম্বুল্যান্স ও ফায়ার ট্রাক এবং একটি স্বাস্থ্য ও চিকিৎসাকেন্দ্র। এছাড়া ৫,০০০-এর বেশি যাত্রীকে একসঙ্গে সেবা দেওয়ার মতো হজ হোল্ডিং এরিয়া প্রস্তুত করা হয়েছে।
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৫ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ থেকে এবছর মোট ৮৭,১০০ জন হজযাত্রী সৌদি আরবে যাবেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকবেন ৫,২০০ জন এবং বাকি ৮১,৯০০ জন যাবেন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায়। হজ শেষে ফিরতি ফ্লাইট শুরু হবে আগামী ১০ জুন থেকে এবং শেষ হবে ১০ জুলাইয়ের মধ্যে।
]]>