মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দক্ষিণসুরমা জৈনপুরের মহালক্ষী গ্রীবাপীঠের দুর্গা মন্দিরে এই পূজা হয়।
পূজা শুরুর আগে নানা আবরণ ও অলংকারে দেবীরুপী কুমারীকে নানা বস্ত্র ও প্রসাধনী দিয়ে সাজানো হয়। কুমারীর কপালে অংকিত হয় রক্তবর্ণা ‘ত্রিনয়ন’, মাথায় শ্বেতশুভ্র ফুলের মালা।
গলায় রক্তজবার মালা পরিয়ে ঠিক সকাল সাড়ে ১০টার কুমারীরুপী অন্নপূর্ণাকে দেবী আসনে বসানো হয়। এসময় উলুধ্বনী ও শংখধ্বনীর মাধ্যমে পুরোহিত হরিনারায়ন চক্রবর্তী বৈদিক পূজার মূল আনুষ্ঠানিকতা শুরু করেন।
আয়োজক কমিটির তিন শতাধিক স্বেচ্ছাসেবক ছাড়াও পূজাস্থলের শৃঙ্খলা রক্ষায় স্থানীয় সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক বিভিন্ন প্রতিনিধিসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিদের তৎপর হতে দেখা যায়।
আরও পড়ুন: দুর্গাপূজা: মেধস মুনির আশ্রম থেকে এক মহাজাগতিক উৎসব
আয়োজক কমিটির সভাপতি শিবব্রত ভৌমিক চন্দন ও সাধারণ সম্পাদক জনার্দন চক্রবর্তী মিন্টু জানান, সনাতন ধর্মের ৫১ পীঠের অন্যতম মহাপীঠ সিলেট নগরের দক্ষিণ সুরমার জৈনপুরে অবস্থিত মহালক্ষ্মী ভৈরবী গ্রীবা মহাপীঠ। মহাঅষ্টমীর দিন সকাল সাড়ে ১০টায় সেখানে কুমারী পূজা শুরু হয়।
এ বছর সিলেট মহানগর ও জেলায় সার্বজনীন এবং পারবারিক মিলিয়ে ৬১৮টি মণ্ডপে উৎসবমুখর পরিবেশে পূজা চলছে।
]]>