শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) একজন মিশরীয় সামরিক কর্মকর্তা এক প্রতিবেদনে হিজবুল্লাহ-অনুমোদিত আল-আখবারকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
সম্ভাব্য মিশরীয় সামরিক পদক্ষেপের মধ্যে থাকবে, সিনাই উপদ্বীপে মিশরীয় সৈন্যের সংখ্যা দ্বিগুণ করা এবং অস্ত্র ও বিমান পাঠানো। সূত্রটি আরও যোগ করেছে যে, এটি তেল আবিবের প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করার আশা করছে।
আরও পড়ুন:প্রয়োজনে আমাদের পারমাণবিক কর্মসূচি সৌদি আরবকে দেয়া হবে: খাজা আসিফ
সামরিক কর্মকর্তা সূত্রটিকে বলেন, যেকোনো জরুরি অবস্থা মোকাবিলার পরিকল্পনার নির্দেশনার মধ্যে রয়েছে সীমান্তের দিকে আসা কোনো ফিলিস্তিনিকে লক্ষ্য করে গুলি না চালানো এবং মানবিক মানদণ্ড অনুসারে বিষয়টি মোকাবিলা করা।
সূত্রটি জানায়, সীমান্তে স্থানচ্যুতির ঘটনা, মিশরের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য সরাসরি হুমকি এবং এ জন্য বর্তমানের থেকে ভিন্ন সামরিক পরিস্থিতির প্রয়োজন।
এদিকে, আল-আখবার তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে জানায়, মার্কিন কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে কায়রো ইসরাইলের কয়েকটি প্রতিবেদন নিয়ে অসন্তোষ জানিয়েছে। ওই প্রতিবেদনগুলোতে বলা হয়েছে, ড্রোন ব্যবহার করে পাচার করা অস্ত্র মিশরের মধ্য দিয়ে তা হামাসকে সরবরাহ করা হচ্ছে।
এর আগে মিশরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদর আবদেলাত্তি গত মাসে সিএনএনকে বলেছিলেন, গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের যে কোনো ব্যাপক বাস্তুচ্যুতি একটি লাল রেখা হিসেবে বিবেচ্য হবে।
তিনি সাক্ষাৎকারে আরও বলেন, ‘আমরা এটি মেনে নেব না, আমরা এতে অংশগ্রহণ করব না এবং আমরা এটি ঘটতেও দেব না।’
আরও পড়ুন:ইসরাইলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব
কায়রো ফিলিস্তিনিদের দুর্ভোগ লাঘব করার জন্য একটি লক্ষ্য নিয়ে বিভিন্ন চ্যানেলের সাথে কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
সূত্র: দ্য জেরুজালেম পোস্ট
]]>