২০১৭ সালে অবসর নেন উসাইন বোল্ট। তিনি জানিয়েছেন, সিঁড়ি বেয়ে উঠলেই তিনি এখন হাঁপিয়ে ওঠেন। ‘না, আমি এখন আর দৌড়াই না। মূলত জিমেই অনুশীলন করি। তবে সেটাও খুব একটা আগ্রহ নিয়ে করি না। কিন্তু এতদিন পর বুঝতে পারছি আবার কিছুটা দৌড় শুরু করতে হবে। কারণ সিঁড়ি বেয়ে উঠলেই হাঁপিয়ে যায়। আমি যখন আবার নিয়মিতভাবে অনুশীলন শুরু করবো, তখন হয়তো ট্র্যাকে কয়েক রাউন্ড দৌড়াতে হবে, যাতে দম ঠিক থাকে।’
আরও পড়ুন: পাকিস্তানের এশিয়া কাপ বয়কট গুঞ্জনের মধ্যেই তাদের ম্যাচ এক ঘণ্টা পিছিয়ে গেল
বর্তমানে কিছুটা অবসর সময়ই কাটাচ্ছেন বোল্ট। তার বর্তমান জীবন সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমি সকালে ঘুম থেকে উঠে বাচ্চাদের স্কুলে পাঠাই। যদি কোনো কাজ না থাকে, তাহলে ঘরে বসেই সময় কাটাই। কখনো মন চাইলে ব্যায়াম করি, নাহলে সিরিজ দেখি। বিকেলে বাচ্চারা ফিরলে ওদের সঙ্গে সময় কাটাই। তারপর আবার সিনেমা দেখি।’
ক’দিন আগে বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপে ১০০ মিটার স্প্রিন্টে সোনা জিতেছেন বোল্টের স্বদেশি অবলিক সেভিল। ২০১৬ সালে রিও অলিম্পিকে উসাইন বোল্টের সোনা জয়ের প্রথমবারের মতো আবারও বিশ্ব শিরোপা জিতলেন জ্যামাইকার কোনো স্প্রিন্টার। টোকিওর গ্যালারিতে বসে ঐতিহাসিক মুহূর্ত দেখেছেন উসাইন বোল্ট।
আরও পড়ুন: অ্যাশেজে পোপকে সরিয়ে ব্রুককে সহঅধিনায়ক বানাতে চান ম্যাককলাম
বর্তমান সময়ের দৌড়বিদদের নিয়ে বোল্ট বলেন, ‘সত্যি বলতে, আমাদের প্রজন্মে অনেক প্রতিভা ছিল। এখনকার নতুন প্রযুক্তি, নতুন স্পাইক জুতা, এসব আসলে পারফরম্যান্সে পার্থক্য গড়ে দেয় না। মেয়েদের দিকে তাকালেই বোঝা যায়, তারা তো উন্নতি করছে। তাই ব্যাপারটা পুরোপুরি প্রতিভার উপর নির্ভর করে।’
]]>