সাদাপাথর লুটপাটে ভোলাগঞ্জের পর্যটনকেন্দ্রিক অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব

৪ সপ্তাহ আগে
সাদাপাথর লুটপাটে বিরূপ প্রভাব পড়েছে ভোলাগঞ্জের পর্যটনকেন্দ্রিক অর্থনীতিতে। সংকটে পড়েছে হাজারের বেশি মানুষের জীবন-জীবিকা। পাথর লুটের পর পর্যটক কমায় ধস নেমেছে ব্যবসা-বাণিজ্যে।

ধলাই নদীর দুই পাড়ে আছে খাবার, কসমেটিকস, শোপিসসহ বিভিন্ন ধরনের দেড় শতাধিক দোকান। নৌকা পারাপারে যুক্ত আছেন ৩০০ থেকে ৩৫০ মানুষ। পর্যটকদের ছবি তোলাও এখানে অন্যতম জীবিকা। সব মিলিয়ে ভোলাগঞ্জে পর্যটন ঘিরে গড়ে ওঠেছে হাজারো মানুষের কর্মসংস্থান। কিন্তু পাথর লুটের পর পর্যটক কমায় আয়ে টান পড়েছে সবারই। 


হারুন অর রশীদ নামে এক নৌকা চালক জানান, অপরূপ সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র ঘিরে গত প্রায় অর্ধযুগ ধরে তার রুটিরুজি। ধলাই নদীর এপার-ওপার নৌকায় যাত্রী পারাপারই তার জীবিকার উৎস। তবে পাথর লুটপাটের পর পর্যটক কমায় তার রুটিরুজি অর্ধেকে নেমে এসেছে।

 

আরও পড়ুন: হঠাৎ কেন চুরি হলো সাদাপাথর?


পযর্টনকেন্দ্রে খাবার হোটেল চালান জগন্নাথপুরের বকুল বিশ্বাসেরও একই অবস্থা। পাথর লুটের পর দুজনের অভিজ্ঞতা মিলে গেছে এক বিন্দুতে। ভোলাগঞ্জে পর্যটক কমায় আয়-রোজগার অর্ধেকে নেমে এসেছে তারও।


যদিও জেলা প্রশাসনের আশা, পাথর প্রতিস্থাপন শুরু হওয়ায় আবারো স্বরূপে ফিরবে ভোলাগঞ্জের পর্যটনখাত। 


সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সাদাপাথর কেবল ভোলাগঞ্জেরই নয়, ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে পুরো জেলার পর্যটনকেন্দ্রিক অর্থনীতিতে।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন