বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন। দুদক সূত্র জানায়, গত মঙ্গলবার কমিশনের সভায় অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সাম্প্রতিক সময়ে ভোলাগঞ্জ এলাকায় সাদা পাথর চুরি, উদ্ধার ও প্রতিস্থাপন ইস্যু দেশজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আসে। স্থানীয়দের ক্ষোভ, সংবাদমাধ্যমের অনুসন্ধান ও বিভিন্ন প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই দুদক অভিযান চালায়।
দুদকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাদাপাথর লুটে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ৪২ জন রাজনীতিবিদ ও প্রভাবশালী ব্যক্তির সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। যাদের মধ্যে রয়েছেন, বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। এছাড়া স্থানীয় প্রশাসন, পুলিশ, বিজিবির নিষ্ক্রিয়তা ও সহযোগিতাও ছিল।
আরও পড়ুন: সাদাপাথরে ১৫ লাখ ঘনফুট পাথর প্রতিস্থাপন, উদ্ধার প্রায় ২৮ লাখ ঘনফুট
দুদকের মহাপরিচালক বলেন, অভিযানে প্রাথমিক সত্যতা মেলায় অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। অনুসন্ধান পর্যায়ে অপরাধের মাত্রা ও সংশ্লিষ্টতার ধরন বিবেচনায় পরবর্তী সময়ে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এদিকে, ৭৫ কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগে এস আলমের গ্রুপের চেয়ারম্যানের দুই ছেলেসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক।
মামলা হয়েছে প্রিমিয়ার ব্যাংক থেকে ১০২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ওয়েস্ট অ্যাপারেলসের চেয়ারম্যান এ এস এম আব্দুল্লাহসহ ১০ জনের বিরুদ্ধেও।
]]>