সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) দুপুরে জেলা শহরের থানা মোড়ে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় হাজার হাজার তৌহিদি জনতার ঢল নামে। দুপুরে জোহরের নামাজ শেষে বিভিন্ন মসজিদ ও মাদ্রাসা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে শহরের থানা মোড়ে জমায়েত হয়। পরে সর্বস্তরের তৌহিদি জনতার ব্যানারে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে থানা মোড়েই এসে শেষ হয়। পরে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: বিশ্ব ইজতেমার তারিখ নিয়ে যা জানাল আলমি শুরা
বক্তারা বলেন, ‘টঙ্গি ইজতেমা ময়দানে গভীর রাতে উগ্রসন্ত্রাসী সাদপন্থিদের হামলায় ৪ জন শহিদ, অসংখ্য আহত ও নিখোঁজের প্রতিবাদ এবং হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার করে শাস্তিসহ নিষিদ্ধের দাবি জানান। দাবি মানা না হলে আরও কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন তারা।’
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মুফতি খালিছুর রহমান, মুফতি শিহাব উদ্দিন, মাও. সিদ্দিক আহমদ, মাও. আব্দুল মতিন, মাও. ফারুক আহমাদ, মাও. আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, মুফতি রফিকুল ইসলাম, মুফতি আনিসুর রহমান, মাও. আকরাম হোসাইন, মাও. মিরাজ উদ্দিন, মাও. ইব্রাহিম আল হাবিব, মাও. আব্দুল হালিম, মাও. আখতারুজ্জামান, মাও. আবু তালেব সাইফুদ্দিনসহ অনেকে।
]]>