শুক্রবার এক্সে পোস্ট করা এক বিবৃতিতে, আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা জানিয়েছে, তাদের কর্মীরা এখন অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় অবস্থিত সদর দপ্তরে ফিরে আসবেন।
এদিকে, পোস্টটিতে আরও যোগ করা হয়েছে, আইএইএ-র মহাপরিচালক রাফায়েল গ্রোসি ইরানের সাথে আলোচনার উপর জোর দিয়েছেন যাতে তারা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তাদের পর্যবেক্ষণ এবং যাচাইকরণের কাজ পুনরায় শুরু করতে পারে।
আরও পড়ুন:ইরান নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
তবে আইএইএ কর্মীদের কতজন দেশ ছেড়ে গেছেন তা স্পষ্ট নয় বলে আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এটা স্পষ্ট নয় যে তাদের সবাই নাকি কয়েকজন ইরান ছেড়ে গেছেন। তবে তাদের কেউ কেউ এখনও এখানে থাকতে পারেন।
১৩ জুন ইসরাইল ইরানের সামরিক স্থাপনাগুলোতে আক্রমণ করে এবং দেশের বেশ কয়েকজন সিনিয়র কমান্ডার, শীর্ষ বিজ্ঞানী এবং বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করার পর শুরু হওয়া সাম্প্রতিক সংঘাতের সময় পরিদর্শকরা ইরানের রাজধানীতে তেহরানেই অবস্থান করেছিলেন।
পরে যুক্তরাষ্ট্র এই সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে তারাও বাঙ্কার-বাস্টার বোমা ফেলে।
সংঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে, ইসরাইলি ও মার্কিন হামলার নিন্দা জানাতে ব্যর্থ হওয়ার জন্য আইএইএ এর সমালোচনা করেন ইরানি কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন:ইসরাইলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী: পেজেশকিয়ান
এছাড়া ইসরাইল আক্রমণের আগের দিন, ১২ জুন তেহরানের বিরুদ্ধে পারমাণবিক বাধ্যবাধকতা মেনে না চলার অভিযোগে একটি প্রস্তাব পাস করার জন্যও আইএইএ-র তীব্র সমালোচনা করেন তারা।
]]>